জেলা প্রতিনিধি :-মোঃ শামীম আহমেদ পটুয়াখালী:
বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ প্রায় একটানা ১৩ বছর ক্ষমতায় থেকে রাষ্ট্র পরিচালনা করিতেছে। বাংলাদেশের সকল বিভাগ জেলা ও উপজেলায় সহ ইউনিয়নে এক একটি করে আওয়ামীলীগ অফিস রয়েছে। রয়েছে একাধিক সাংগঠনিক কমিটি রয়েছে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের একাধিক এমপি,মন্ত্রী,মেয়র,উপজেলা চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান। এবং আরো রয়েছে আওয়ামীলীগ ক্ষমতা থাকা কালীন বিভিন্ন সভাপতি ও সম্পাদক সহ ব্যাবসায়িক ঠিকাদার আঙ্গুল ফুলে কলাগাছের ব্যক্তিবর্গ গন। রয়েছে বড় বড় সামাজিক,রাজনৈতিক ব্যক্তি বর্গগন।
বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের ভিতরে এত প্রভাবশালী ব্যক্তিগন থাকতে সারা বাংলাদেশের হাজার হাজার আওয়ামীলীগ অফিস আজ করুন সুরে কান্না কন্ঠে দাঁড়িয়ে আছে। অশ্রু জল নিয়ে। সারা বাংলাদেশের আওয়ামীলীগ সংগঠন শুধুমাত্র নিজেদের সার্থ হাসিলের জন্য রাজনীতি করে। আর বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনা বাংলাদেশের জনগণের কথা ভাবে। কিন্তুু আমার প্রশ্ন রইল ঐসকল উপদেষ্ঠা মন্ডোলির কাছে যারা বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ কেন্দ্রীয় পর্যায়ে রয়েছে তারা কি কখনও এই সকল সাংগঠনিক ভাবে রাজনৈতিক নেতাকর্মী গন কোথায় বসে সাংগঠনিক আলাপ আলোচনা করবে সেটার জন্য কি কি উপদ্রব লাগে এবং অনেক সময় সাংগঠনিকের অংগ সংগঠন একএে বসবে না একটু ভিন্ন ভিন্ন বসে আলোচনা করবে।
বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ আজ বাংলাদেশের ভিতরে প্রথম শ্রেণী একটি রাজনৈতিক সংগঠন তাহলে কি এই সংগঠনের কোন একটি অফিস শক্তিশালী ভাবে তৈরী করা যায় না।
বাংলাদেশের এত উন্নয়ন হতেছে তার মধ্যে এই উন্নয়ন কি চোখে বাজে না। আজ আমি পটুয়াখালী জেলার বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে এই চিএ দেখা যায়। কোথায় ও কোন অফিস ঠিক ভাবে নেই। যেমন ধরুন পটুয়াখালী জেলা আওয়ামীলীগ অফিস একটি টিনসেটর এটির চারপাশে ভাঙা টিন দিয়ে ব্যাবহারিত হচ্ছে। এবং পটুয়াখালী জেলার বিভিন্ন উপজেলা সহ ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ অফিসের একই চিএ। তাই বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় আওয়ামীলীগ সহ সকল বিভাগ জেলা উপজেলার সাংগঠনিক রাজনৈতিক ব্যক্তিদের অনুরোধ করব। রাজনৈতিক করতে হলে সাংগঠনিক অফিস সহ সাংগঠনিক নেতা কর্মীদের রুচির পরিবর্তন আনতে হবে এবং সাংগঠনিক কে আরো শক্তিশালী মজবুত করতে হবে । তাই সকল আওয়ামীলীগ সাংগঠনিক অফিস কার্যলয় খুব তারাতারি মেরামত করে দলিয় নেতা কর্মীদের মধ্যে আনন্দদায়ক পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে হবে।