এম এ আকরামঃ ভোলায় ভুয়া নিউজ পোস্ট করে টাকার বিনিময়ে সাংবাদিক পরিচয়ের আড়ালে মাদকের ব্যবসা এখন জমজমাট। গিয়ে মাদকের ব্যবসা করতে গিয়ে পুলিশের বেড়াজালে আটক হয়েছে এনাম নামে এক মাদক ব্যবসায়ী।ঘটনাটি ্ভোলা জেলার বোরহানউদ্দিন উপেজলার।
উক্ত উপজেলার কাচিয়া ইউনিয়নের ৮ নং ওয়ার্ডের মেখলেছের ছেলে এনাম। দীর্ঘদিন ধরে নিজেই মাদকের ডিলার এনে ইয়াবা এবং ফেনসিডিলের ব্যবসা করে আসছে। এ নিয়ে স্হানীয় সাংবাদিকরা সংবাদ পরিবেশন করে। পুলিশ মাদক সহ এনামকে আটক করে আদালতের মাধ্যমে তাকে জেল হাজতে প্রেরন করে। সম্প্রতি সে জামিনে বের হয়ে আসে কিন্তুু সাংবাদিকদেরর উপর ক্ষিপ্ত হন এনাম।
তাই মাদকের টাকায় একটি অনলাইন পত্রিকার কার্ড সংগ্রহ করে।
এরপর অবৈধ ব্যবাসাকে নিজেই বৈধতা দেওয়ার সাইনবোর্ড গলায় ঝুলিয়ে নিয়ে পরিচয় দিতে লাগলো তিনি সাংবাদিক।
আর সাইনবোর্ডের আড়ালে তার মাদক ব্যবসা এবার রমরমা।
ফলে দিনদিন সে ব্যবসায় বেপোরোয়া হয়ে উঠছে।
শুধু মাদক নয় এখন আবার অভিযোগ চাউর আছে সে সাংবাদিক বানায়। এবং মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে আই ডি কার্ড দেয়।
চালাক চতুর মাদক ব্যবসায়ী এনাম বর্তমানে ভোলায় থেকে বিভিন্ন রাজনীতি লোকদের সাথে ও বিভিন্ন সাংবাদিকদের সাথে কিছু প্রশাসনিক কর্মকর্তার সাথে সুসম্পর্ক ঘরে তোলে। এবং ছবি তুলে তা এফবি তে দিয়ে নিজের অবস্হান তুলে ধরার অপচেষ্টায় লিপ্ত রয়েছে।
এ সুবাদে এনাম বোরহানউদ্দিন কাচিয়া ইউনিয়নে তার নিজ এলাকায় মাদকের পাশাপাশি গড়ে জ্বীন প্রতারণার ব্যবসা করে।ঐ ব্যবসায় ও সে পারদর্শী।
বেশ কিছুদিন আগে জেল থেকে জামিনে এসে আবারও চালাচ্ছে মাদক ও জ্বীন প্রতারণা ব্যবসা।
কাচিয়াতে এই প্রতারণার ব্যবসার সাথে এনামের সহযোগিগন যারা জড়িত রয়েছেন তাদেরকেও সেল্টার দিচ্ছে ভোলা থেকে এই এনাম।
এলাকাবাসী জানান,এই এনামের বর্তমানে এতটা বেপোরোয়া হয়ে উঠেছে। সে জেলা সদরে থেকে তার সহযোগীদের দিয়ে ব্যবসা পরিচালনা করছে। তার অপকর্ম দেখার কেউ নেই।
তারা প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
অপরদিকে বোরহানউদ্দিনের পেশাদার সাংবাদিকরা বলেন- সাংবাদিকতার মহান পেশাকে কলুষিত করতে এবং এ পেশার নীতিমালা না থাকায় বর্তমানে মাদকবিক্রেতা,মটর সাইকেল চালক,
পানদোকানদার এখন এই পেশায় ষুক্ত হচ্ছে। ফলে এই পেশাটা পেশাদারিত্ব হারাচ্ছে। তার এ সব চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ীদের আইনের আওতায় আনার দাবী জানিয়েছেন।