আজ আফগানিস্তানের গুরুত্বপূর্ণ শহর গজনি দখল করে নিল তালিবান মিলিয়েশিয়ার যোদ্ধারা।। ভারত থেকে নিউজ দাতা মনোয়ার ইমাম।। আফগানিস্তানের উত্তর ও পশ্চিম এর গুরুত্বপূর্ণ শহর গজনি শহর দখল করে নিয়েছে আফগানিস্তানের তালিবান মিলিয়েশিয়ার যোদ্ধারা। সেখান থেকে পিছু হটতে বাধ্য হয় আফগানিস্তানের সামরিক বাহিনীর সদস্যরা। তুমুল লড়াইয়ের সময় ভারী কামন ব্যবহার করে আফগানিস্তানের সামরিক বাহিনীর সদস্যরা। কিন্তু তালিবান মিলিয়েশিয়ার যোদ্ধাদের সঙ্গে পেরে উঠতে পারেনি তারা। তালিবান মিলিয়েশিয়ার যোদ্ধারা দূরপাল্লার কামান ও রকেট লঞ্চার ও মাটার থেকে গোলা বর্ষণ করে। তুমুল গোলাগুলিতে পিছু হটে আফগানিস্তানের সামরিক বাহিনীর সদস্যরা। এর পর তারা ফারা সিটি এবং পুল ই কুয়ারি ও ফেজাকন্দ ছাড়তে বাধ্য হন আফগানিস্তানের সামরিক বাহিনীর সদস্যরা। আজ এই কথা স্বীকার করে নিয়েছে আফগানিস্তানের সামরিক বাহিনীর সদস্যরা। এদিকে আফগানিস্তানের প্রেসিডেন্ট জনাব আশরাফ গনি তালিবান মিলিয়েশিয়ার যোদ্ধাদের সঙ্গে আফগানিস্তানের শাসন ভার ভাগাভাগির প্রস্তাব রেখেছে। এই কথা স্বীকার করেছেন তালিবান মিলিয়েশিয়ার যোদ্ধাদের মুখপাত্র জনাব গুলাম ফারুক মাজারা। তিনি কুয়েত এর তালিবান মিলিয়েশিয়ার যোদ্ধাদের পক্ষ থেকে আমেরিকা আফগানিস্তানের সঙ্গে শান্তি আলোচনা অংশ গ্রহণ কারি ব্যাক্তি। আফগানিস্তানের তালিবান মিলিয়েশিয়ার যোদ্ধারা ইতিমধ্যেই আফগানিস্তানের প্রায় আশি ভাগ এলাকা দখল করে নিয়েছে। এর মধ্যে কান্দাহার ও মাজার ই শরীর ও হেলমান্দ প্রদেশ ও জালালাবাদ পাকতুন সহ বিভিন্ন এলাকা। বহু অর্থ নৈতিক শহর দখল করে নিয়েছে আফগানিস্তানের তালিবান মিলিয়েশিয়ার যোদ্ধারা। তবে কাবুল দখলের জন্য মরণপণ লড়াই শুরু হয়েছে। তবে যে কোন দিন কাবুলের পত্তন হতে পারে। কারণ ইতিমধ্যেই আফগানিস্তানের সামরিক বাহিনীর সদস্যরা পিছু হটতে বাধ্য হচ্ছে বিভিন্ন এলাকা থেকে সেই সুযোগে এলাকা দখল করে নিয়েছে তালিবান মিলিয়েশিয়ার যোদ্ধারা। কাবুলের আশেপাশে থেকে সাধারণ মানুষ শহর ছেড়ে চলে যেতে দেখা যাচ্ছে। কাবুল দখলের জন্য মরণপণ লড়াই করার জন্য তালিবান মিলিয়েশিয়ার যোদ্ধাদের সাজোয়া সামরিক বাহিনীর গাড়ি কাবুল দখলের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করছে।।