বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ০৭:৫৯ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম:
আইন-শৃঙ্খলার ব্যত্যয় হলে সরকারের উন্নয়ন কাজেরও ব্যত্যয় ঘটবে- পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী চলমান বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন ত্বরান্বিত করার নির্দেশ গণপূর্তমন্ত্রীর। বস্ত্র ও পাট মন্ত্রীর পবিত্র ওমরা পালনের উদ্দেশ্যে সৌদি আরব যাত্রা সাতক্ষীরা জেলার কনস্টেবল ও নায়েক পদমর্যাদার পুলিশ সদস্যদের “দক্ষতা উন্নয়ন কোর্স” এর ১৫তম ব্যাচের সমাপনী ও সনদপত্র বিতরণী অনুষ্ঠান শার্শা উপজেলা ছাত্রলীগের উদ্যেগে বৃক্ষরোপণ যুদ্ধ বন্ধ করতে বিশ্বনেতাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। জলবায়ু অভিঘাত মোকাবেলায় নবায়নযোগ্য জ্বালানি ৪০ শতাংশে উন্নীত করার লক্ষ্যমাত্রায় কাজ করছে সরকার – পরিবেশ সচিব মরিশাসের পররাষ্ট্র মন্ত্রীর সঙ্গে বাংলাদেশের তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রীর দ্বিপাক্ষিক বৈঠক পাট শিল্পের উন্নয়নে জুট কাউন্সিল গঠন করা হবে …বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী নানক আজ থেকে ঢাকায় শুরু হল এশিয়া- প্যাসিফিক বধির দাবা আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা ২০২৪ “””””””””””””””” উদ্বোধন করলেন ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী

“একটানা তিনবার ক্ষমতায় থাকার পরও আওয়ামীলীগ সরকার আমলাতন্ত্র সহ মাঠ পর্যায়ের আওয়ামীলীগে ব্যার্থ”

  • আপডেট টাইম : বুধবার, ১৮ আগস্ট, ২০২১, ১.০৭ পিএম
  • ১৯৩ বার পঠিত
মোঃ শামীম আহমেদ জেলা প্রতিনিধি পটুয়াখালী।
শোকাহত আগষ্ট মাসের পহেলা আগষ্ট থেকে পটুয়াখালী জেলা সহ কয়েকটি উপজেলার বিভিন্ন সরকারি অফিস যেমন প্রকৌশলী, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার অফিস সহ ভূমি অফিস ও গনপূর্ত অফিসের মাঠ পর্যায়ের পটুয়াখালী সদর উপজেলা, কলাপাড়া উপজেলা, মির্জাগঞ্জ উপজেলা, গলাচিপা উপজেলা সহ দশমিনা উপজেলার তৃণমূল আওয়ামীলীগের মাঠ পর্যায়ের নেতা কর্মীদের গোপন অনুসন্ধানে যানা যায় বিভিন্ন তথ্য সহ আওয়ামীলীগ সরকারের ৭৫% বিভিন্ন সমালোচনা। আর এই গোপন তথ্য অনুসন্ধান করেন প্রতিশ্রুতি মানুষের কল্যাণ, দৈনিক মানবাধিকার সংবাদ ও দৈনিক দেশ সেবার পটুয়াখালী জেলা প্রতিনিধি।
আমলাতন্ত্র।
—————
পটুয়াখালী জেলার সদর উপজেলা সহ অন্যান্য উপজেলায় একই অবস্থায় রয়েছে এই তথ্যগুলো। প্রতিটি উপজেলার বিভিন্ন সরকারি অফিসে গিয়ে গোপন তথ্য অনুযায়ী যানা যায় বিভিন্ন তথ্য যা বর্তমান সরকারের জন্য অশুভ অন্ধকার। প্রতিটি সরকারি অফিসে রয়েছেন একাধিক অধিকাংশ সরকারি বিরোধী কর্মকর্তা ও কর্মচারিবৃন্দ সহ বিএনপি জামায়াত জোট সরকারের একাধিক কর্মকর্তা ও কর্মচারী সহ একাধিক ঠিকাদার। বাংলাদেশের বতর্মান আওয়ামীলীগ সরকার জনগণের জন্য যে সকল সুযোগ সুবিধা একাধিক ভাবে দিয়ে যাচ্ছে। যা অন্যান্য সরকারের চেয়ে অনেক অনেকগুন বেশি। এক একটি অফিসে গিয়ে যানা যায় এই অফিসের কর্মকর্তা সহ অফিস সচিব,একাউন্ট সহ একাধিক সরকারি চাকরিজীবি জনবল যাদের মনে প্রানে বিএনপি জামায়াত জোট সরকারের জন্য ভালবাসা সহ তাদের প্রতি শ্রদ্ধা। তথ্যে উঠে আসে তাদের অনেকের চাকরি হয়েছে ১৯৯১ থেকে ১৯৯৫ ও ২০০১ থেকে ২০০৬ এর মধ্যেই এদের অনেক কে বতর্মান সরকার পদন্নোতি দিয়েছে বিভিন্ন পদে। বতর্মান সরকারের বিভিন্ন প্রোগ্রামে বিভিন্ন ভাবে বিশেষ বরাদ্দ দেয়ার বিভিন্ন ভুয়া কাগজপত্র তৈরি করে বরাদ্দ দেয়ার টাকা লুটপাট করে খেয়ে ফেলেছে। এবং এগুলোর নামে কেউ অভিযোগ করলেই তাতে তদন্তের কথা বলে কমিটি করে তদন্তের কমিটি টাকার ভাগ বসিয়ে লুটপাট টাকা হালাল করে দেন তদন্ত অফিসারগন। এবং এক কথায় এখন পযর্ন্ত আওয়ামী সরকারের বিরোধী দলের ভক্ত অফিস কর্মকর্তার হাতে। গুটি কয়েক জনবল আওয়ামীলীগ সরকার পন্থী।
একটি অফিসে যদি কর্মকর্তা সহ পঞ্চাশ জন জনবল থাকে সেখানেই চল্লিশ জন জনবল বিএনপি জামায়াত জোট সরকারের আস্হাভাজন। বতর্মান সরকারের সাথে তাল মিলিয়ে মিষ্টি কথা বলে ভুলিয়ে ভালিয়ে উপরস্ত কর্মকর্তার সাথে সংযোগ করে জনগণের সুযোগ সুবিধার কথা বলে অফিসের বিভিন্ন বরাদ্দ এনে লুটপাট করে খেয়ে ফেলে। যানা যায় দশলক্ষ টাকা বরাদ্দ হলে এক থেকে দের লক্ষ টাকার কাজ করে বাকি টাকা মেরে দেয়। এবং সরকারের এভাবেই হাজার হাজার কোটি টাকা প্রতি বছরে গচ্ছা যাচ্ছে। যা থেকে সাধারণ জনগণ দিন দিন প্রতারিত হচ্ছেন। জেলা এলজিডি অফিস সহ উপজেলা এলজিডি অফিসে অনলাইন টেন্ডারে দেখা যায় বেশিরভাগ বিএনপি জামায়াত কাজ পাচ্ছে। অথবা আওয়ামীলীগ পন্থী কেউ যদি ভুল বশত কাজ পেয়েও থাকে তাহলেই অফিসের কর্মকর্তা সহ কর্মচারিগণ বিভিন্ন সমস্যার কথা বলে কাজটি ভাগিয়ে দেয় ঐ বিএনপি জামায়াতের ঠিকাদার কে।
এবং কয়েকটি ভূমি অফিসে গিয়ে দেখা যায় সাধারণ জনগণ কে ভোগান্তির ভিতরে রাখাই তাদের কাজ। জমিজমার কাগজপত্র উঠাতে বা খুজতে সরকারি নিয়ম অনুযায়ী যে সকল ব্যায় ধরা হয়েছে তার থেকে দিন দিন ঘুরিয়ে টাকার অংক তিন চার গুন বাড়িয়ে নেওয়া হচ্ছে এবং ঠিক মত কাগজপত্র দেয়া হয় না। এবং সরকারের অতিরিক্ত জমি যাকে খাস জমি বলা হয়। এগুলো প্রায় বিভিন্ন লোকজন কে সরকারি নিয়ম অনুযায়ী ডি সি আর কাটার কথা থাকলেও নিয়োমের তোয়াক্কা না করে বিভিন্ন লোকজন কে বিশাল অর্থের অংক কষিয়ে অনিয়ম ভাবে দখল দিয়ে থাকে। এভাবেই সরকারের খাস জমি দখল নেন কিছু অসাধু চক্র এবং এর সাথে ভাগ থাকে ভূমি অফিসের কর্মকর্তা ও কর্মচারিগণ।
গনপূর্ত বিভাগে বাংলাদেশ সরকারের সরকারি বিভিন্ন অফিস রয়েছে এবং সরকারি ভাবে যে সকল টেন্ডার হয়। যা অকল্পনীয়। দেখা যায় সরকারি একটি অফিসে রিপিয়ার আংশিক কিছু কাজের টেন্ডার হয়। যেমন সরোজমিনে দেখা যায় আংশিক কাজ টি করতে মোট খরচ হয় চার থেকে পাচ লক্ষ টাকা কিন্তুু ওখানে বরাদ্দ হয় মিনিমাম এিশ থেকে বএিশ লক্ষ টাকা। এ সকল টাকা ঐ সকল অফিসের কর্মকর্তারা প্রতি অর্থবছরে হাতিয়ে নেন হাজার হাজার কোটি টাকা। এভাবেই বাংলাদেশ সরকারের টাকা প্রতি বছর অসাধু অফিসারের পকেটে যায়। যে টাকা গুনতে হয় সাধারণ মানুষের বিভিন্ন উপায়ে ট্যাক্সের মাধ্যমে।
এই সকল তথ্যের মাধ্যমে বোঝা যায় আমলাতন্ত্র খুবই ভয়ংকর রূপে পরিনত হচ্ছে যা বতর্মান সরকারের জন্য একটি ভয়াবহ। এবং এ সকল তথ্য বিভিন্ন অফিসের তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণীর লোকজনের মধ্যামে। যা তাদের পরিচয় তদন্তের সার্থে গোপন রাখা হল। এজন্যই বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সিনিয়র ছাএনেতা কিছুদিন আগে সংসদে বক্তব্যের মাধ্যমে প্রকাশ করেছিলেন মোঃ তোফায়েল আহমেদ এবং বলেছিলেন এখন রাজনীতি আর রাজনীতির ব্যক্তিদের হাতে নেই। দেশ চালাচ্ছে আমলাতন্ত্র ব্যক্তিবর্গ। আর আওয়ামীলীগের মির্জা আজম এমপি একটি সাংবাদিক সম্মেলনে বলেছিলেন বতর্মান সরকার খমতায় ঠিকে থাকার জন্য কিছু কৌশল করে আমলাতন্ত্র দিয়ে সরকারের উন্নয়ন মূলক কাজের অগ্রগতি করে নিচ্ছে। এবং রাজনীতি রাজনীতির ব্যক্তিরাই চালাচ্ছে এসকল তথ্য দিয়েছিলেন।
তৃণমূল আওয়ামীলীগ।
—————-&————-
বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ একটি বৃহত্তম সংগঠন যা বিভিন্ন আন্দোলন সংগ্রাম এর মধ্যে দিয়ে আজ বতর্মানে স্বাধীন বাংলাদেশ যে জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নিজের জীবনের মায়া ত্যাগ করে এদেশের সাধারণ জনগণের অধিকার ফিরিয়ে দিতে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন আন্দোলন করেছেন এবং তার জীবনের বায়ন্ন বছরের মধ্যে তের বছর জেলখানায় কাটিয়েছেন। শুধুমাত্র এই দেশকে সোনার বাংলাদেশ উপহার দিবেন। এদেশের মানুষের জন্য নিজের কখনও কোন দিন সার্থের কথা চিন্তা করেনেই। সেই বৃহত্তম সংগঠন বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ খমতাসিন আওয়ামী সরকার বর্তমানে।
বাংলাদেশের উপকূলবর্তী এলাকা যাকে সাগরকন্যা নামে পরিচিত পটুয়াখালী জেলা। সেই পটুয়াখালী জেলার কয়েকটি উপজেলা ঘুরে মাঠ পর্যায় গিয়ে বিভিন্ন ইউনিয়নে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের দলীয় সভাপতি বা সাধারণ সম্পাদক কখনও সাধারণ কর্মী বা একাধিক ওয়ার্ড ও ইউনিয়ন সহ উপজেলার বিভিন্ন নেতাদের কথায় শোনা যায় বিরহের গল্প।
যেখানে বর্তমান আওয়ামী সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও আওয়ামীলীগ সংগঠনের সভাপতি দিন রাত অক্লান্তভাবে পরিশ্রম করে সাধারণ মানুষের সুযোগ সুবিধার কথা চিন্তা করে বিভিন্ন সময়ের বিভিন্ন উন্নয়ন মূলক কাজ করে যাচ্ছে যা বিগত কোন সরকার করেনাই। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সোনার বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ।
কিন্তুু বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ পটুয়াখালী জেলা সহ কয়েকটি উপজেলায় সহ ইউনিয়ন ও ওয়ার্ডে ত্যাগ আওয়ামীলীগ বনাম হাইব্রিট আওয়ামীলীগ একাধিক যায়গায় বিরোধ রয়েছে। যা বতর্মান আওয়ামীলীগের জন্য সাংগঠনিক ভাবে একটি বড় চ্যালেঞ্জ এবং ভবিষ্যতের জন্য অমঙ্গলকর।
প্রতিটি একাধিক উপজেলা, ইউনিয়ন, ওয়ার্ড পর্যায়ে দেখা যায় ঐ সকল এলাকার খমতাসিন দলের একাধিক এমপি, উপজেলা চেয়ারম্যান, সহ ইউনিয়ন চেয়ারম্যান, সভাপতি, সম্পাদক ও ওয়ার্ড আওয়ামীলীগ নেতারা নিজেদের সার্থ সহ আধিপত্য বিস্তার সহ নিজেদের হাত কে শক্তিশালী করার লক্ষ্যে বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী বিসর্জন দিয়ে নিজেদের কথা চিন্তা করে বতর্মান খমতায় থাকা নেতারা বিভিন্ন দল থেকে আসা অতিথি পাখিদের যায়গা করে দেওয়া সহ দলের বিভিন্ন পদ পদবি ও কাজ ও সুযোগ সুবিধা সহ সকল বিষয়ে অগ্রাধিকার দিয়ে দলের ভিতরে ভিবেদ সহ নানা সমস্যার সৃষ্টি করে রেখেছে।
এই সকল হাইব্রিট আওয়ামীলীগ কে নেতারা পদ পদবি দিয়ে ত্যাগী আওয়ামীলীগ কে ছিটকে ফেলে দিয়েছে।
বতর্মানে ত্যাগী আওয়ামীলীগ একটি বিশাল সামাজিক সমস্যায় রয়েছে। না পারে দল ছেড়ে চলে যেতে না পারে হাইব্রিট আওয়ামীলীগ কে মেনে নিতে।
ঐ সময়ের বিএনপি জামায়াত জোট সরকারের সময় যাদের হামলায় আওয়ামীলীগের একাধিক নেতা কর্মীদের মামলা হামলা দিয়ে বাড়ি ও দেশ ছাড়া করেছিল আজ তারাই আওয়ামীলীগ সেজে নেতৃত্বো দিচ্ছে। এগুলো মানতে পারছেনা তৃণমূল আওয়ামীলীগ।
প্রতিটি নিবার্চন এলাকার আওয়ামীলীগ খমতাধারী নেতারা বতর্মানে এখনো বিএনপির নেতা কর্মীদের চাকরির সুপারিশ সহ হাতিয়ে নিচ্ছে মোটা অংকের টাকা। একজন মেধাবী আওয়ামীলীগের চাকরি প্রত্যাসী গন দেখা যায় সে তার চাকরির জন্য ধারদেনা করে বা সম্পত্তি বিক্রি করে পাচ ছয় লক্ষ টাকা যোগার করে কোন কোন উপরস্ত নেতাদের মাধ্যমে টাকা জমা দেয়। কিন্তুু তাদের কে চাকরি না দিয়ে ঐ বিএনপি জামায়াতের নেতাদের কাজ থেকে বেশি অংকের টাকা পেয়ে তাদের সুপারিশ করেন। এবং আওয়ামীলীগ পন্থী লোকজন কে কিছু দিন ঘুরিয়ে ফিরিয়ে বিভিন্ন সময় ধীরে ধীরে টাকা ফেরত দেন বা অনেকেই কিছু টাকা মেরে দেয়। তার মানে বতর্মানেও আওয়ামীলীগ বিরোধী লোকজনের একাধিক চাকরি হচ্ছে বিভিন্ন সরকারি অফিস আদালতে। কিছুদিন আগে বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে ৫৪.০০০০ হাজার জনবল মেধাবীদের কে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়। যার অধিকাংশ জনবল বিভিন্ন দলের। তিন এর দুই শতাংশ জনবল আওয়ামীলীগ বিরোধী।
এভাবেই দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের হাজার হাজার নেতাকর্মী।
আর এই সকল তথ্য পহেলা আগষ্ট থেকে ১৭ই আগষ্ট পযর্ন্ত বিভিন্ন অফিসের মাধ্যমে অনুসন্ধান করা হয়।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর

পুরাতন খবর

SatSunMonTueWedThuFri
  12345
27282930   
       
     12
24252627282930
       
2930     
       
    123
       
    123
25262728   
       
     12
31      
   1234
262728    
       
  12345
2728     
       
   1234
       
     12
31      
1234567
891011121314
15161718192021
2930     
       
    123
11121314151617
       
  12345
20212223242526
27282930   
       
      1
2345678
23242526272829
3031     
      1
       
293031    
       
     12
10111213141516
       
  12345
       
2930     
       
    123
18192021222324
25262728293031
       
28293031   
       
      1
16171819202122
30      
   1234
       
14151617181920
282930    
       
     12
31      
     12
3456789
10111213141516
17181920212223
       
© All rights reserved © MKProtidin.Com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com