রাজশাহী ব্যুরোঃ রাজশাহী মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি স্টেডিয়ামে গতকাল শনিবার বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতা বালক বালিকা অনুর্ধ-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুনার্মেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত হয়। ফাইনালে বালিকা বিভাগে রাজশাহী জেলা দল ৪-১ গোলে রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়ে। বিজয়ী দলের পক্ষে সপ্না ২টি, রত্না ও হয়মুন্তি ১টি করে গোল করেন। রানার-আপ সিটি কর্পোরেশন দলের পক্ষে আফরোজা ১টি গোল পরিশোধ করেন।
অপর দিকে বিকেলে বালক বিভাগে রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন দল ১-০ গোলে রাজশাহী জেলাকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করে। বিজয়ী দলের পক্ষে সাগর একমাত্র জয়সুচক গোলটি করেন। রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার ড. হুমায়ুন কবীর প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে খেলা দেখেন এবং খেলা শেষে চ্যাম্পিয়ন ও রানার আপ দলের হাতে ট্রফি তুলে দেন।
পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন রাজশাহী অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (সাবিক) জিয়াউল হক। বিশেষ অতিথি ছিলেন রাজশাহী স্থানীয় সরকারের উপপরিচালক ও রাজশাহী জেলা ভারপ্রাপ্ত জেলা প্রশাসক শাহানা আক্তার জাহান, অতিরিক্ত ডিআইজি মোজাহেদুল হোসেন, অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার রশীদুল হাসান পিপিএম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মহাম্মদ শরিফুল হক, বিভাগীয় ফুটবল এসোসিয়েশনের সভাপতি মাহফুজুল আলম লোটন ও বিভাগীয় ক্রীড়া সংস্থার সহ-সভাপতি ডাবলু সরকার। অনুষ্ঠানের সার্বিক দায়িত্ব পালন করেন জেলা ক্রীড়া অফিসার জাহাঙ্গীর আলম।
প্রধান অতিথি, খেলোয়ার ও এই টুর্ণামেন্টে জড়িত সকলকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু নিজে খেলতেন এবং সকল প্রকার খেলা তিনি ভালবাসতেন। তঁার জীবদ্দশায় তিনি খেলার উন্নয়নে অনেক কাজ করে গেছেন। তঁারই সুযোগ্য উত্তস্বরী তিনবারের সফল প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা প্রথম থেকেই বাবার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করে চলেছেন। এর মধ্যে ক্রীড়াও অন্যতম। তঁার পৃষ্ঠোপোষকতায় আজ খেলাতে বাংলাদেশ বিশ্বের দরবারে মাথা উঁচু করে দঁাড়িয়েছে।
তঁার সময় থেকেই খেলোয়াররা যথেষ্ট সম্মানী পাচ্ছেন। এর ফলে প্রতিনিয়ন ক্রীড়াতে উন্নয়ন ঘটছে এবং নতুন নতুন খেলোয়ার তৈরী হচ্ছে। আজকের খেলায় বিজয়ী দুইটি দল জাতীয় পর্যায়েও চ্যাম্পিয়ন হয়ে রাজশাহীর মুখ উজ্জল করবে বলে আশা ব্যাক্ত করেন। বক্তব্য শেষে তিনি বিজয়ী, রানার-আপ দলের হাতে ট্রফি এবং রেফারী ও কলাকুশলীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন।
রাজশাহীতে মৌমাছি, মধু ও মৌপণ্য পরিচিতি শীর্ষক প্রশিক্ষণ
নিজস্ব প্রতিবেদক: মধু অত্যন্ত পুষ্টি জাতীয় একটি খাবার। পুষ্টি নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির জন্য মধূ ও মৌচাষ গবেষণা কার্যক্রম জোরদারকরণের লক্ষ্যে বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইনস্টিটিউট, ঈশ্বরদি, পাবনা এর উদ্যোগে মৌমাছি, মধু ও মৌপণ্য পরিচিতি শীর্ষক মৌ খামারী প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হয়।
বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থার শাপলা গ্রাম উন্নয়ন সংস্থার প্রধান কাযার্লয়ের কনফারেন্স রুমে গতকাল শনিবার সকাল ১০টায় সুগারক্রপ রিসার্চ সেন্টারের মহা পরিচালক ড. আমজাদ হোসেন প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে ১ দিনের এই প্রশিক্ষণের উদ্বোধন করেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন সুগারক্রপ রিসার্চ সেন্টারের পরিচালক ড. সমজিত পাল, শাপলা গ্রাম উন্নয়ন সংস্থার নিবার্হী পরিচালক ও উত্তরবঙ্গ মৌচাষ কল্যাণ সমিতির উপদেষ্টা মোহসিন আলী। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন উত্তরবঙ্গ মৌচাষ কল্যাণ সমিতির সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম। প্রশিক্ষণে বৃহত্তর রাজশাহীর ৩০ জন মৌচাষী অংশগ্রহন করেন।
বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতা বালক বালিকা ফুটবল টুনার্মেন্টে বালিকাতে রাজশাহী জেলা ও বালকে রাসিক চ্যাম্পিয়ন
নিজস্ব প্রতিবেদক: রাজশাহী মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি স্টেডিয়ামে গতকাল শনিবার বঙ্গবন্ধু ও বঙ্গমাতা বালক বালিকা অনুর্ধ-১৭ জাতীয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুনার্মেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত হয়। ফাইনালে বালিকা বিভাগে রাজশাহী জেলা দল ৪-১ গোলে রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়ে। বিজয়ী দলের পক্ষে সপ্না ২টি, রত্না ও হয়মুন্তি ১টি করে গোল করেন। রানার-আপ সিটি কর্পোরেশন দলের পক্ষে আফরোজা ১টি গোল পরিশোধ করেন।
অপর দিকে বিকেলে বালক বিভাগে রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন দল ১-০ গোলে রাজশাহী জেলাকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন করে। বিজয়ী দলের পক্ষে সাগর একমাত্র জয়সুচক গোলটি করেন। রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার ড. হুমায়ুন কবীর প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে খেলা দেখেন এবং খেলা শেষে চ্যাম্পিয়ন ও রানার আপ দলের হাতে ট্রফি তুলে দেন।
পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন রাজশাহী অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (সাবিক) জিয়াউল হক। বিশেষ অতিথি ছিলেন রাজশাহী স্থানীয় সরকারের উপপরিচালক ও রাজশাহী জেলা ভারপ্রাপ্ত জেলা প্রশাসক শাহানা আক্তার জাহান, অতিরিক্ত ডিআইজি মোজাহেদুল হোসেন, অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার রশীদুল হাসান পিপিএম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মহাম্মদ শরিফুল হক, বিভাগীয় ফুটবল এসোসিয়েশনের সভাপতি মাহফুজুল আলম লোটন ও বিভাগীয় ক্রীড়া সংস্থার সহ-সভাপতি ডাবলু সরকার। অনুষ্ঠানের সার্বিক দায়িত্ব পালন করেন জেলা ক্রীড়া অফিসার জাহাঙ্গীর আলম।
প্রধান অতিথি, খেলোয়ার ও এই টুর্ণামেন্টে জড়িত সকলকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু নিজে খেলতেন এবং সকল প্রকার খেলা তিনি ভালবাসতেন। তঁার জীবদ্দশায় তিনি খেলার উন্নয়নে অনেক কাজ করে গেছেন। তঁারই সুযোগ্য উত্তস্বরী তিনবারের সফল প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা প্রথম থেকেই বাবার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করে চলেছেন। এর মধ্যে ক্রীড়াও অন্যতম। তঁার পৃষ্ঠোপোষকতায় আজ খেলাতে বাংলাদেশ বিশ্বের দরবারে মাথা উঁচু করে দঁাড়িয়েছে।
তঁার সময় থেকেই খেলোয়াররা যথেষ্ট সম্মানী পাচ্ছেন। এর ফলে প্রতিনিয়ন ক্রীড়াতে উন্নয়ন ঘটছে এবং নতুন নতুন খেলোয়ার তৈরী হচ্ছে। আজকের খেলায় বিজয়ী দুইটি দল জাতীয় পর্যায়েও চ্যাম্পিয়ন হয়ে রাজশাহীর মুখ উজ্জল করবে বলে আশা ব্যাক্ত করেন। বক্তব্য শেষে তিনি বিজয়ী, রানার-আপ দলের হাতে ট্রফি এবং রেফারী ও কলাকুশলীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন।