পিআইবির মহাপরিচালক ও একুশে পদকপ্রাপ্ত সাংবাদিক নেতা জাফর ওয়াজেদ বলেছেন, বঙ্গবন্ধু কারো একার সম্পদ নন; তিনিই বাঙ্গালীর মুক্তির সনদ। তাঁর কারণে আমরা একখন্ড স্বাধীন ভুখন্ডের বাংলাদেশ পেয়েছি। তিনি বাঙ্গালীর ৬ দফার প্রণেতা ছিলেন। বঙ্গবন্ধু ৬ দফা প্রতিটি গ্রামগঞ্জে পৌঁছে দিয়েছিলেন। তিনি শোষনমুক্ত বাংলাদেশ গড়ে তুলতে আজীবন কাজ করে গেছেন। তাঁকে হত্যার মধ্য দিয়ে আজীবন বাঙালি জাতিকে বন্দিদশায় রাখতে চেয়েছিল কুচক্রীরা। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু হত্যাকারীদের চিহ্নিত করতে পারলেও আজ পর্যন্ত সব খুনীর বিচার প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়নি। জাতির জন্য এটাই সবচেয়ে বড় লজ্জার, সব চেয়ে বড় কষ্টের। তিনি সোমবার ৩০ আগস্ট রাত ৮ টায় বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম আয়োজিত বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ শীর্ষক ভার্চুয়াল আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেছেন।
বিএমএসএফের সাধারণ সম্পাদক আহমেদ আবু জাফরের সঞ্চালনায় সভাপতিত্ব করেন সিনিয়র সহ-সভাপতি সাঈদুর রহমান রিমন। সভায় বিশেষ আলোচক ছিলেন বিএমএসএফের আইন উপদেষ্টা ও সহকারী এ্যাটর্নী জেনারেল এ্যাড. মুহাম্মদ আওলাদ হোসেন ও এ্যাড. কাওসার হোসাইন।
আলোচনায় অংশ নেন সংগঠনের সহ-সভাপতি যথাক্রমে ড. রিপন আনসারী, ড. সাজ্জাদ চিশতী, সোহেল আহমেদ, আন্তর্জাতিক সম্পাদক এমডি রিয়াজ হোসাইন, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক শাহ আলম শাহী, যুগ্ম-সম্পাদক মোশারফ হোসেন নীলু, সহ-সম্পাদক মিজানুর রশীদ মিজান, সোহাগ আরেফীন, সাংগঠনিক সম্পাদক এনামুল কবির সোহেল, এমএ আকরাম, মোহাম্মদ আলী সুমন, সীমা খন্দকার, তথ্য ও গবেষনা সম্পাদক আবুল হাসান বেলাল, কোষাধ্যক্ষ শারমিন সুলতানা মিতু, লালমনিরহাট জেলা সম্পাদক আসাদুজ্জামান সাজু, নীলফামারী জেলা সম্পাদক নুর আলম, ময়মনসিংহ জেলা সভাপতি শিবলী সাদিক খান, কক্সবাজার জেলা সভাপতি ফজলুল কাদের চৌধুরী, সম্পাদক মো: শহীদুল্লাহ, কুষ্টিয়া জেলা আহবায়ক রিজু, নওগাঁ জেলা সভাপতি মোফাজ্জল হোসেন, পটুয়াখালী জেলা সভাপতি হারুন অর রশীদ,সম্পাদক বাদল হোসেন, সাংবাদিক ফারহানা ইয়াসমিন, ঝালকাঠি জেলা শাখার ইমাম বিমান, রাজাপুর শাখার রফিকুল ইসলাম, বাগেরহাট জেলার সাবেক সম্পাদক মো: কামরুজ্জামান,মোহাম্মদ নুর আলম সিদ্দিকী মানু প্রমূখ।
এছাড়াও দেশের বিভিন্ন শাখার প্রায় শতাধিক নেতৃবৃন্দ ভার্চুয়াল সভায় অংশ নেন। নেতৃবৃন্দ মুক্তিযুদ্ধ, বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ গঠনের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরতে সাংবাদিকদের প্রতি আহবান জানান।