মোঃ রাজীব হোসেনঃ মৌসুমের শুরু থেকে চিন্তায় ছিলো কাপ্তাই হ্রদ জলাধা ঘিরে বসবাসরত হাজার হাজার মানুষ হ্রদে পানি হবে কিনা। কারণ এই হ্রদকে ঘিরে লক্ষাধিক মানুষের জীবিকা নির্বাহ হয়ে থাকে।
সব জলপান কল্পনার অবসান ঘটিয়ে কাপ্তাই হ্রদে পানি হয়েছে নিয়ম অনুযায়ী।ডোবা থেকে মুক্ত হয়ে কচুরিপানা মৃদু স্রোত ছুটে চলছে মূল নদী হয়ে।রাঙ্গামাটি শহরের অদূরে ভাঙ্গা বিল্ডিং নামক স্থানে প্রায় এক কিলোমিটার যায়গায় স্রোতের টান ও বাতাসের বিপরীতে নদীতে জমাট বেঁধে যায় কচুরিপানা। আর এতেই হ্রদে চলাচলরত সব সব বোট, নৌকা, যাত্রীবাহী লঞ্চ, স্পিড বোট, কাপ্তাই হ্রদের জেলেদের নৌকা সহ শতাধিক মালবাহী বোট।এতে সকলের অতিরিক্ত সময় অপচয় হয় এবং কষ্ট করে হলেও দুর্ভোগের হাত থেকে ছুটে আসেন অনেকে।
এক ভুক্তভোগী মোঃ মিলন হোসেন বলেন আমরা প্রায় দু’ঘন্টার প্রচেষ্টায় ছুটে এসেছি, কিন্তু যারা রাতে এখানে আটকা পড়বেন তাদের কি হবে কি জানি।