গত কয়েক মাস ধরে বাংলাদেশে ই-কমার্স শব্দটা বহুল আলোচিত। কারণ ই-কমার্সের এর সুযোগ কাজে লাগিয়ে ই- অরেন্জ আর ইভ্যালির মত কোম্পানির মালিক আজ কোটিপতি আর গ্রাহকরা হয়েছে ফকির।
সব মিলে এখন প্রতারক চক্রের সুগন্ধ বইছে।
কিন্তুু ই-কমার্স এসোসিয়েশন অফ বাংলাদেশ ( ই- ক্যাব) প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক সভাপতি রাজিব আহমেদ স্যার প্রথম থেকে ই-কমার্স নিয়ে খুটিনাটি অনেক বিষয় তুলে ধরেছিলেন।
✔ই-কমার্স ইন্ডাস্ট্রি হবে শিক্ষিত তরুণ তরুণদের জন্য
✔ই-কমার্সের এর মাধ্যমে নারীদের কথা চলে আসবে।
✔ই-কমার্স ইন্ডাস্ট্রি হবে সবার জন্য।
রাজিব আহমেদের এর মাধ্যমে ২০১৫ সালে 7 April ই-কমার্স দিবস পালন করা হয়। তার ধারাবাহিকতায় এখন প্রতিবছর পালন করা হয়।মৃলত ই- ক্যাবের হাত ধরে আজ ই- কমাস ইন্ডাস্ট্রি।
রাজিব আহমেদ দীঘ সময়,মেধা, শ্রম বিনিয়োগ করে অনলাইনে ক্রেতারা কিভাবে পণ্য কিনবে সুদৃঢ় প্রসারি বিষয় গুলো তুলে ধরেছিলেন। যাতে গ্রাহকরা প্রতারিত না হয়।
২০২০ সালে করোনা পেন্ডামিক সময়ে সব কিছু যখন স্থগিত তখন জুতা থেকে শুরু করে খাবার পযন্ত সেল দিয়ে অনেক নারী পরিবারের সাথে সুখে শান্তিতে বাস করছিলেন। ২০২০ সালে ই- কমার্স খাতের আকার বেড়ে ১৬৬ শতাংশ।
ই- কমার্স ইন্ডাস্ট্রি কোন প্রতারক প্লাটফর্ম নয় বরং ই- কমার্স মানে স্বচ্ছ একটা প্লাটফর্ম।
লেখকঃ মো: মাসুদ রানা, মানুষের কল্যাণে প্রতিদিন পত্রিকার পাবনা জেলা প্রতিনিধি।