কালিগঞ্জ প্রতিনিধিঃ নির্বাচনী আচারণ বিধি লঙ্ঘন ও কর্মী সমর্থকের মারপীট ও মাইক ভাংচুরের অভিযোগে দাবী করে আলহাজ্ব আব্দুল ওয়াহেদ এ প্রতিনিধিকে বলেন- কালিগঞ্জ উপজেলার ১১ নম্বর রতনপুর
ইউনিয়নে স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী ও সাবেক চেয়ারম্যান হইতেছি। আপনাকে অবহিত করার পাশাপাশি দ্রুত প্রতিকারের দাবীতে জানাচ্ছি যে, আমার নির্বাচনী প্রতিপক্ষ নৌকা প্রতিকের পদপ্রার্থী সম্পুর্ণ বে-আইনীভাবে, নির্বাচনী বিধি নিষেধ লঙ্ঘন করে আমার নির্বাচনী প্রচারণায় বাঁধা প্রদান, মাইক ভাংচুর, রেকডিং মেমোরী ছিনতাই, ব্যানার, পোষ্টার ছেঁড়াসহ কর্মী সমর্থকদের নানবিধ হুমকী দামকী প্রদান করছে। এছাড়াও নির্বাচনের দিনে আমার নির্বাচনী এজেন্টদের বাহির করে দেওয়ার হুমকী দিয়ে চরেছে। নৌকা প্রতিকের প্রার্থী ও তার বেপরোয়া কর্মী সমর্থকরা আমাদের নির্বাচনী
প্রচারনায় প্রতিনিয়ত বাঁধা প্রদান করছে। গত ২২/১১/২০২১ তারিখ সোমবার সন্ধ্যায় রতনপুর বাজারের অদূরে (গড়ুইমহল সংলগ্নে) ামার প্রচার মাইক ভাংচুর ও মেমোরী ছিনতাই করেছে নৌকা প্রতিকের ফেষ্টুনবাহী গ্লামার মটর সাইকেল (সাতক্ষীরা-হ ১৪-৯২৯২) যোগে মহিষকূড় গ্রামের আলমগীর হোসেনের তামিম হোসেন ও কাশিশ্বরপুর গ্রামের রাইছুল ইসলামের পুত্র ফরিদ হোসেন। এছাড়াও প্রতিদ্বন্দী নৌকার প্রার্থী বহিরাগত সন্ত্রাসীদের দিয়ে মহড়া দিচ্ছে যাহা সুষ্ঠ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের অন্তরায় বলে আমি মনে করি। তাছাড়াও নৌকার প্রার্থী সরকার ও পুলিশ প্রশাসনকে বিতর্কিত করতে ভোট কেটে নেওয়ার ঘোষনা দিয়ে চলেছে। সে কারণে তিনি অতি দ্রুততম সময়ে হস্তক্ষেপ কামনায় পুলিশ ও প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ দায়ের করেছেন।