নদীবিধৌত অঞ্চল ত্রিশাল উপজেলায় জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের শৈশব কেটেছে।সাহিত্যের সাথে ত্রিশাল তথা ময়মনসিংহের নিবিড় যোগসূত্র রয়েছে । ‘ময়মনসিংহ গীতিকা’ এখানকার শিল্পসাহিত্যের শেঁকড়।সাহিত্য-সংস্কৃতির এমনই উর্বর ভূমি ময়মনসিংহ জেলার ত্রিশাল উপজেলার গুজিয়াম গ্রামে সব্যসাচী লেখক এস এম মাসুদ রানার জন্ম। ইতোমধ্যে তাঁর প্রকাশিত বেশ কিছু বই পাঠকপ্রিয়তা পেয়েছে। খুব অল্প বয়সেই লেখালেখিতে হাতেখড়ি।
বাজারে এস. এম মাসুদ রানার বইয়ের কাটতিও বেশ। ২০২০ ও ২০২১ সালের অমর একুশে গ্রন্থ মেলায় নোলক প্রকাশনী থেকে তাঁর প্রকাশিত ‘মেঘ’ উপন্যাস প্রথম খণ্ড ও দ্বিতীয় খন্ড বেশ জনপ্রিয়তার মুখ দেখতে সক্ষম হয়েছে।আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধকে কেন্দ্র করে লিখেছেন সতাশ্রয়ী কিশোর উপন্যাস। সেই ধারাবাহিকতায় আসছে ২০২২ অমর একুশে গ্রন্থ মেলায় নোলক প্রকাশনী থেকে প্রকাশ হতে যাচ্ছে ‘মেঘ’ শেষ খণ্ড।
সব্যসাচী লেখক এস. এম মাসুদ রানা ইতোমধ্যে সাহিত্যাঙ্গনে নিজের অবস্থান সুদৃঢ় করে নিয়েছেন। লেখক জানান,”আমার লেখা ইতোপূর্বে পাঠকরা সাদরে গ্রহণ করেছেন বলেই আমি কবি ও লেখক হিসেবে পরিচয় দিতে পারি।সে অর্থে পাঠকরাই আমার শক্তি ও প্রেরণা,তাদের রুচিকেই সর্বদা প্রাধান্য দিই।আশা করি ‘মেঘ’ শেষ খন্ডও তাদের সমাদৃতি লাভ করবে।”