কোভিড করোনা বিধিনিষেধ কে তয়াক্কা ও পশ্চিম বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশ কে অমান্য করে ভূরিভোজের আসরে ব্লক প্রশাসক ফতেমা কওসার।।
পশ্চিম বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশ কে অমান্য করে এবং কোভিড করোনা বিধিনিষেধ আরোপ কে তয়াক্কা না করে দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার মগরাহাট পশ্চিমের, ১,নাম্বার, ব্লক আধিকারিক শ্রীমতী ফতেমা কওসার একটি সামাজিক অনুষ্ঠানে ভূরিভোজের আসরে অংশগ্রহণ করেন। এবং এই ভূরিভোজের আসরে অংশ নেন দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার জেলা পরিষদ সদস্য জনাব মুজিবুর রহমান মোল্লা সহ বহু বিশিষ্ট মানুষ। যা নিয়ে সাধারণ মানুষের কাছে প্রশ্ন উঠেছে এই একজন প্রশাসনিক আধিকারিক হয়ে কি করে এমন একটি সামাজিক অনুষ্ঠানে গিয়ে ভূরিভোজের আসরে অংশ নিলেন এবং সেখানে সমবেত মানুষের সাথে নাছ ও গানের মধ্যে ঢুকে পড়েন। তাহলে সাধারণ মানুষের কাছে মগরাহাট পশ্চিমের ব্লক আধিকারিক এর সম্মান কোথায় গিয়ে দাড়াবে। এই ঘটনার পর সারা দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার বিভিন্ন যায়গায় ভাইরাল হয়ে প্রচার হয়ে যায়। এখন পর্যন্ত যা খবর এই ঘটনার পর মগরাহাট পশ্চিমের ব্লক আধিকারিক ঐদিনের ঘটনার পর অনুতপ্ত। কারণ মগরাহাট পশ্চিমের উস্হি থানার ওসি শ্রী মিল্টন বাবু ও তার অধীনে দক্ষ অফিসাররা কোভিড করোনা বিধিনিষেধ আরোপ পরিস্তিতিতে সাধারণ মানুষের জন্য দিন রাত কাজ করছেন তখন একজন ব্লক আধিকারিক হয়ে কি করে পশ্চিম বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশ কে অমান্য করে ঐ ভূরিভোজের আসরে অংশ নিলেন। সাধারণত মানুষের দাবি করেন যে পশ্চিম বাংলা সরকারের নির্দেশ কে মান্যতা দিয়ে ওনার উচিত ছিল সাধারণ মানুষের মধ্যে মাক্স ও স্যানিটেশন এবং দুস্থ মানুষের পাশে দাড়াতে। কিন্তু সেটা না করে তিনি আম আদমি র মতো তিনি একটি সামাজিক অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে সরকারের আইন কে অমান্য করে সাধারণ মানুষের কাছে নিন্দার পাত্র হয়ে গেলেন। বর্তমানে বিষটি পশ্চিম বাংলা সরকারের আধিকারিকরা দেখছেন তদন্ত করে।।