জাকির হোসেন আজাদী: আজ ২৭ ফেব্রুয়ারি রবিবার সকাল ১০টায় বনানী কবরস্থানে বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট কেন্দ্রীয় কমিটির উদ্যোগে মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক, আওয়ামী লীগের সাবেক সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক ও বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, চলচ্চিত্রকার আলমগীর কুমকুমের ১০ম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত হয়েছে। অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের কার্যকরী সভাপতি, স্বাধীন বাংলা কেন্দ্রের শব্দসৈনিক কন্ঠশিল্পী রফিকুল আলম ও সাধারণ সম্পাদক-মুখপাত্র, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব অরুন সরকার রানা, জোটনেত্রী চিত্রনায়িকা শাহনুর, চিত্রনায়িকা সুবাহ, নাট্য অভিনেত্রী মুক্তা হাসান, অভিনেত্রী শিরিন শিলা, জয়দেব রায়, আলমগীর কুমকুমের পুত্র রনি কুমকুম, সাংবাদিক জাকির হোসেন আজাদী, সাংবাদিক অপূর্ব, রাজ সরকারসহ নাট্য ও চলচ্চিত্র অঙ্গণের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ এর নেতৃত্বে বনানী কবরস্থানে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
বঙ্গবন্ধু সংস্কৃতিক জোটের উদ্যোগে আলোচনা সভা, দোয়া মাহফিল, মসজিদ-মন্দির, প্যাগোডা, গীর্জায় বিশেষ প্রার্থনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এছাড়াও ৫ শত মানুষের মাঝে খাবার বিতরণ করা হয়। সংগঠনের কার্যালয়ে জোটের কার্যকরী সভাপতি স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের কন্ঠশিল্পী রফিকুল আলমের সভাপতিত্বে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন অভিনেত্রী তারিন জাহান, কবি মনা চৌধুরী, শাহনুর, চিত্রনায়িকা সুবাহ, নাট্য অভিনেত্রী মুক্তা হাসান, অভিনেত্রী শিরিন শিলা, জয়দেব রায়, আলমগীর কুমকুমের পুত্র রনি কুমকুম, সাংবাদিক অপূর্ব, রাজ সরকারসহ নাট্য ও চলচ্চিত্র অঙ্গণের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ।
বক্তারা বলেন, আলমগীর কুমকুম ছিল জাতির দুঃসময়-দুর্দিনের অন্যতম কান্ডারী। তার অবদান বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিকেরা কখনো ভুলবে না। একজন ত্যাগী, আদর্শবান ব্যক্তি ছিলেন আলমগীর কুমকুম। আওয়ামী লীগকে দিয়েছেন। বিনিময়ে আওয়ামী লীগের কাছে কিছুই চাননি। তিনি একটি প্রতিষ্ঠান। তার অবদান কখনো ভোলার নয়। তারই সুযোগ্য শিষ্য যার সাথে পিতা-পুত্রের সম্পর্ক চিত্রনায়ক আলমগীর ও অরুন সরকার রানা’র সাথে। তারাই আজ তার হাতে গড়া সংগঠনের নেতৃত্ব দিচ্ছেন।