রবিবার, ০৫ মে ২০২৪, ০৭:১৮ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম:
ঝিনাইদহ-১ আসনের উপনির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেলেন নায়েব আলী কৃষকবান্ধব একটি রাজনৈতিক শক্তি গড়ে তুলতে হবে- গণপূর্তমন্ত্রী। কাপ্তাই লেকের হারানো যৌবন ফিরিয়ে আনতে উদ্যোগ গ্রহণ করা হবেঃ মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী রাজৈরে ট্রাক-ইজিবাইকের সংঘর্ষে প্রাণ গেল ২ যাত্রীর কেএমপিতে কনস্টেবল ও নায়েকদের “দক্ষতা উন্নয়ন কোর্স” প্রশিক্ষণ ১৬ তম ব্যাচের শুভ উদ্বোধন সংসদে সর্বসম্মতিক্রমে সংসদ সদস্য মো. আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে শোক প্রস্তাব গৃহীত পবিপ্রবিতে বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস-২০২৪ উদযাপন নুসরাতের বুকে কার নাম লেখা – চলছে কানাঘুষা দশ টাকায় টিকেট কেটে চোখ পরীক্ষা করলেন প্রধানমন্ত্রী “ওরাল ক্যান্সার সম্পর্কে নাগরিকদের সচেতন হতে হবে ” –মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী

সাতক্ষীরার শিবপুরের সন্তান সহকারী জজের ভাবমুর্তি ক্ষুন্ন করতে কুচক্রী মহল কর্তৃক সংবাদ সম্মেলন ও মানববন্ধনকারী বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থাগ্রহণের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন

  • আপডেট টাইম : সোমবার, ১৮ জুলাই, ২০২২, ৬.৫৬ পিএম
  • ৮৯ বার পঠিত

 

আরিফুল ইসলাম আশাঃ

সাতক্ষীরা সদরের শিবপুরের সন্তান সহকারী জজ আজহারুল ইসলাম সোহাগের ভাবমুর্তি ক্ষুন্ন করতে কুচক্রী মহল কর্তৃক সংবাদ সম্মেলন ও মানববন্ধনকারীবিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থাগ্রহণের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার দুপুরে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের আব্দুল মোতালেব মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান জগন্নাথপুর গ্রামের মো: রুহুল আমিনের পুত্র মনিরুল ইসলাম আলিম।
লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, আমাদের গ্রামের শহীদুল ইসলামের পুত্র আজহারুল ইসলাম সোহাগ আনুমানিক ২০১৯ সালে সহকারী জজ হিসেবে নিয়োগ প্রাপ্ত হন। নিয়োগ পেয়ে সুনামের সাথে তার উপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করে আসার পাশাপাশি ছুটিতে বাড়ি এসে মানবিক কাজ করে যাচ্ছেন। কিন্তু অত্র এলাকার স্বাধীনতা বিরোধী চক্র জজ সাহেবের এসব মানবিক কার্যক্রমে ঈর্ষান্বিত হয়ে তাকে বিভিন্নভাবে হয়রানির চক্রান্ত করতে থাকে। এছাড়া গত ইউপি নির্বাচনে জজ সাহেবের চাচা জুলফিকার মেম্বর পদে ভোটে অংশগ্রহণ করেন। তার প্রতিদ্বন্দ্বি হিসেবে কাজী আবু সুলতান তুষার অংশগ্রহণ করে। এনিয়ে তাদের মধ্যে বিরোধের সৃষ্টি হলে তারা জজ সাহেব এবং তার পরিবারকে হয়রানি করতে মরিয়া হয়ে ওঠে। এর থেকে চক্রান্ত শুরু করে একই এলাকার ওয়ার্ড জামায়াতের সভাপতি ফকির আলীর পুত্র নজরুল ইসলাম, শুকুর আলীর পুত্র সায়েম, মৃত. আব্দুল খালেকের পুত্র হাবিব, কাজী আহছানের(খোকন কাজী) পুত্র কাজী মিজানুর রহমান, সোবহানেরপুত্র মাদক ব্যবসায়ী আব্দুল জলিল, মহসীনের পুত্র মোকলেছুর রহমান, জুম্মানের পুত্র স্বাধীনতা বিরোধী জামায়াত ইসলামীর সংগঠক মো: আসমত আলী ও আব্দুল অহেদের পুত্র ওয়ার্ড শিবিরের সভাপতি মো: শরিফুল ইসলাম, মাদার মন্ডলের পুত্র মো: আব্দুর রহমান এবং আব্দুল মজিদের পুত্র জাহাঙ্গীর।
এদিকে পবিত্র ঈদ-উল-আযহার নামাজ জগন্নাথপুর ঈদ গাহে হওয়ার কথা থাকলেও ঈদগাহটিতে সংস্কার কাজ চলার কারনে মসজিদে ঈদের নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। যান্ত্রিক ত্রুটির কারনে কয়েকজন মুসুল্লী নামাজের তাকবির সঠিকভাবে শুনতে না পাওয়ায় তাদের নামাজে ব্যঘাত ঘটলে তারা হট্টগোল শুরু করে। সেখানে উপস্থিত থাকা জজ সাহেবসহ মুসুল্লীরা দ্বিতীয় জামায়াত করার তাগিদ দেন এবং বিষয়টি মিমাংসার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন। পরবর্তীতে সদর থানা পুলিশের এস আই তন্ময় ঘটনাস্থলে যান। তিনি ঘটনার বিস্তারিত উপস্থিত মুসুল্লীসহ সকলের কাছে শোনেন এবং এধরনের তুচ্ছ বিষয়ে অশান্তি সৃষ্টি না করতে অনুরোধ জানান। এর পর থেকে এলাকায় শান্তি বিরাজ করছিল। কিন্তু জনৈক ব্যক্তির ইন্ধনে উল্লেখিত জামায়াত নেতার পুত্র নজরুল ইসলাসহ তার সহযোগীরা চক্রান্ত অব্যাহত রাখে। একপর্যায়ে জজ সাহেব এবং পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে মিথ্যা কল্পকাহিনী সাজিয়ে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন এবং মানববন্ধন করে। উক্ত সংবাদ সম্মেলনে এবং মানববন্ধনে অংশগ্রহনকারী অধিকাংশ শিবপুরের লোক নন। এছাড়া মানবববন্ধনে বক্তব্য দিয়ে অজয় সরকার দাবি করেছেন তাকে এবং মহাদেবকে উচ্ছেদের চেষ্টা করছেন জজ সাহেব এবং তার পরিবার। তা সম্পূর্ণ মিথ্যা। অজয় নিজেই একজন ভূমিদস্যু। সে নিজের বিধবা কাকীর সম্পত্তি দখল চেস্টাসহ অন্যান্য হিন্দু সম্প্রদায়ের অসহায় মানুষদের উচ্ছেদের পায়তারা চালাচ্ছে। সংবাদ সম্মেলনে নজরুল ইসলাম জজ সাহেব এবং তার পরিবারকে জামায়াত পরিবার দাবি করেছে। অথচ জজ সাহেবের পিতা শহীদুল ইসলাম ২০১১ সালে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সদস্যভুক্ত হয়ে অদ্যবধী আওয়ামীলীগের দলীয় কর্মসূচি পালন করে আসছেন। জজ সাহেবের পুরোপরিবার বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের পরিবার। অথচ তাকে কেন আওয়ামীলীগের প্রত্যয়ন দেওয়া হয়েছে এ নিয়েই মিথ্যাচার করেছেন উল্লেখিত নজরুল গং। ২০১৩ সালে নজরুল ইসলাম গং গাছকাটা,নাশকতা মূলক কর্মকান্ড চালিয়েছিল। এখন একটি আওয়ামীলীগ পরিবারকে জামায়াত বানানোর চক্রান্তে নেমেছেন তারা। মাত্র কয়েক দিন পূর্বেই ইউনিয়নের সরকারি গাছ কেটে আত্মসাত করে কাজী মিজান। এনিয়ে পত্র-পত্রিকায় গাছ খেকো মিজান শিরোনামে সংবাদও প্রকাশিত হয়। কাজী মিজান এর বিরুদ্ধে চলমান মামলার নং- জিআর -১৯৩/২২, সদর থানার মামলা নং- ২৮/২২। অথচ আজ ওই সব স্বাধীনতা বিরোধী চক্র ইউনিয়নের গর্বিত সন্তান একজন জজ সাহেবের বিরুদ্ধে মিথ্যাচার করেছেন। এতে পুরো ইউনিয়নবাসীর মধ্যে চরম ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। ওই কুচক্রী মহল এবং তাদের ইন্ধনদাতাদের বিরুদ্ধে তদন্ত পূর্বক আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের দাবিতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন তিনি।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন

এই ক্যাটাগরীর আরো খবর

পুরাতন খবর

SatSunMonTueWedThuFri
    123
45678910
11121314151617
18192021222324
25262728293031
       
     12
24252627282930
       
2930     
       
    123
       
    123
25262728   
       
     12
31      
   1234
262728    
       
  12345
2728     
       
   1234
       
     12
31      
1234567
891011121314
15161718192021
2930     
       
    123
11121314151617
       
  12345
20212223242526
27282930   
       
      1
2345678
23242526272829
3031     
      1
       
293031    
       
     12
10111213141516
       
  12345
       
2930     
       
    123
18192021222324
25262728293031
       
28293031   
       
      1
16171819202122
30      
   1234
       
14151617181920
282930    
       
     12
31      
     12
3456789
10111213141516
17181920212223
       
© All rights reserved © MKProtidin.Com
Theme Developed BY ThemesBazar.Com