সাগর মীর ,ইতালী প্রতিনিধি।।
মৃত্যু ছোট একটি শব্দ বা কথা,এই ছোট কথাটা যে এত হৃদয় বিধারক তা কম বেশি সবারই যানা।মনে পড়ে গেল শিপ্লি হায়দার হোসেনের সেই গানের কথা, যার চলে যায় সেই বুঝে হায় বিচ্ছেদের কি যন্ত্রনা ।আজ আমি আপনাদের যানাব সে রকম একটি হৃদয় বাধারক খবর। বলছিলাম রফিকুল ব্যাপারী ও রবিউল আলম এর কথা।রফিকুল ব্যাপারী মাদারীপুর উপজেলার,শিরখাড়া, শ্রীনদী,র বাসিন্দা।চার ভাইবোনের মধ্যে একমাত্র ভাই ২২ বছরের রফিকুল সংসারের টানাপড়ার কারনে সংসারের হাল ধরতে সর্বোচ্চ খুইয়ে পাড়ি দেন লিবিয়া হয়ে সপ্নের দেশ ইতালী।লিবিয়া যাবার পড় চলে তারউপড় পাশবিক নির্যাতন দালালের খপ্পরে পড়ে এসব নির্যাতনের শিকার হন রফিকুল।রফিকুলের কাছের লোকদের কাছ থেকে যানা প্রায় আট,নয় মাস রফিকুলে উপর চলতে থাকে নির্যাতন।খবর পেয়ে রফিকুলের বাবা হাবিব ব্যাপারী ভিটামাটি বিক্রি,ধারদেনা করে প্রায় ২৪ লাখ টাকা পাঠান দেন দালালের।বিনিময় লিবিয়া থেকে ইতালী এসে পৌছে রফিকুল।তখন রফিকুল কিছুটা অসুস্থ ছিল।ইতালী এসে আরো অসুস্থ হলে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।পরিক্ষা জানতে পারেন তার খাদ্য নালী সংকুচি হয়েছে অবশেষ চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত,২৬ অক্টোবর ২২ বুধবার ইতালীর একটি হাসপাতালে মৃত্যু বরন করেন।ইন্নলিল্লাহি ওয়া………..রাজিউন।২৪ লাখ টাকার বিনিময় পিতা পেল ছেলের মৃতদেহ।
এর আগে, রবিউল আলম,(২৩)বাড়ি বরিশাল সংসারের অভাবে একই পন্থায় পারি দেন লিবিয়া হয়ে ইতালী।ইতালী এসে ছিল সে।লিগ্যাল পারমিটও পেয়েছিলেন তিনি।সংসারের টানাপোড়া,বাবা মা,কে দেখেনা কত দিন কবে দেশে যাবে এসব চিন্তার মাযে সময় হল কাগজ রিনিউ করার।বাঁধা হল পাসপোর্ট । পাসপোর্টের তথ্য সংসদন হবেনা।পড়েযায় দুশ্চিন্তায় লিগ্যালিটি হারানোর চিন্তা।সব মিলিয়ে ডিপ্রেসানে ভুগতে থাকা রবিউল আলম কিছুদিন আগে ব্রেনস্ট্রোক করে ইতালীর একটি হাসপাতালে ২৩ বছর বয়সি রবিউল আলম চলে গেলেন পরপারে।আল্লাহ তাকে জান্নাতে ফেরদৌস দান করেন।তার মৃতদেহ দেশে পাঠানোর প্রস্তুতি চলছে।