সাগর মীর, ইতালী প্রতিনিধিঃ– ইতালীর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রনালয় অভিবাসন প্রসংগত আলোচনা চলা কালে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রনায় থেকে বলা হয়েছে ইতালী সরকারের অবস্থা বা অবস্থান কঠোর এবং তাদের সিদ্ধান্ত চুরান্ত।তার গুরত্বপুর্ণ বিষয় হলো,এই সরকার তাদের নির্বাচনি ইস্তেহারে বলেছিলেন ক্ষমতায় এলে অভিবাসন নীতিতে অর্থাৎ অবৈধভাবে অনুপ্রবেশে এই তারা কাজ করবে।এবং ইতালীতে যারা ভোট দেয়ার অধিকার রাখে তারাও এই নির্বাচনি ইস্তেহারকে সাধুবাদ জানিয়ে এই কট্টর ডানপন্থী সরকারকে নির্বাচিত করেছেন।এবং সরকার সেই অনুযায়ী কাজ করছেন।বর্তমানে ফ্রান্সের সাথে ইতালীর যে দি,পাক্ষিক আলোচনা বা মনমালিন্য তার উপর বৃত্তি করে মানবিক সাহায্য ছারা যে অভিবাসন প্রত্যাসি ও জাহাজ গুলো ছিল তারা চলে গিয়েছে।ফ্রান্সের যে বিষয় হল বর্তমানে ফ্রান্সের বন্দরে ওসান ভাইকং এই জাহাজটিকে তারা অবতরনের সুযোগ দিয়েছে।ইতালীর প্রধানমন্ত্রীর ভাস্যমতে অবভিবাসিদের জন্য একমাত্র বন্দর হতে পারেনা ইতালী।যদিও ইউরোপীয় ইউনিয়নের সাথে এ বিষয় নিয়ে কথা বলবে ইতালী।ইতালী গত বছরের যে রেশিওটা দেখিয়েছেন তাতে নব্বই হাজার অভিবাসিকে আশ্রয় দিয়েছে ইতালী।অপরদিকে মাত্র আটত্রিশ জন অভিবাসিকে স্থানান্তর করার বিষয়কে নিন্দা জানিয়েছে ফ্রান্স।বলেছেন আন্তর্জাতিক অভিবাসন ও সমুদ্র যে আইন ইতালী তা অমান্য করেছে।ইতালীর প্রধানমন্ত্রী কঠোর সিদ্ধান্তে আছেন,বলেছেন ইতালীতে অবৈধভাবে অনুপ্রবেশকারীদের পথ কিভাবে বন্দ করা যায় সেই বিষয় স্বরাস্ট্রমন্ত্রনালয় আলোচনা হয়।ইতালী প্রধানমন্ত্রী,কথা হলো ইতালীতে অবৈধভাবে কোনো লোক বসবাস করতে পারবে না । যদি মনে করে কোন প্রতিষ্ঠানর বিদেশী শ্রমিক প্রোয়োজন তাহলে বৈধ ভাবে শ্রমিক নিয়োগ দিবেন বলে জানিয়েছেন ।উলেখ্য বিষয় যে গত কয়েক সপ্তাহ আগে ৯৮৫ জন অভিবাসিকে নিয়ে জার্মান ও ফ্রান্স পতাকাবাহি এনজিও জাহাজ অবস্থান করছিল ইতালী বল্দরে।মানবতার দিক বিবেচনা করে গর্ববতি নারী,বৃদ্ধ ,অসুস্থ ও অপ্রাপ্ত বয়স্কদের রেখে বাকিদের ফিরিয়ে দেয় ইতালী।