“তাদের বাবা নেই মা নেই।
আমাদের মত বাবা মার কাছে আবদার করতে পারে না তারা কেননা তারা এতিম।
এজন্য হিজলা এতিমখানার ২১জন ছাত্রের মুখে হাসি ফুটানোর, নতুন ড্রেস পরার আনন্দ দেওয়ার ক্ষুদ্র প্রয়াস মাত্র।
সত্য বলতে এই ফাউন্ডেশনের সদস্য হতে পেরে নিজের কিছুটা সুখ, সুখের অনুভূতি গুলো এই ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে নিতে পারি।” কথাগুলো বলছিলেন কাকশিয়ালী ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক প্রিয়াংকা পিংকী।
এভাবে এগিয়ে আসুক প্রতিটি মানবতার ফেরিওয়ালা। যৌবন যার যুদ্ধে যাওয়ার বয়স তার। তেমনি একদল মানবপ্রেমী, সমাজের দ্বায়বদ্ধতার প্রয়োজন ভেবে শিক্ষাকালীন সময়ে শুরু করেন এই ফাউন্ডেশন। আজ অবধি ছুটে চলছে মানবতার ফেরিওয়ালারা।