এম ইয়াছিন ইকবাল রাজ :অভিযোগের বিষয়ে টেংরাখালী টহলফাঁড়ির ওসি বিলাল হোসেন জানান জেলেদের মাধ্যমে খবর পেয়ে
গাছগুলো উদ্ধার করা হয়। তবে গাছ অনেক হওয়ার কারনে বনবিভাগের একজন কর্মীর সাথে কয়েকজন বহিরাগতকে পাঠানো হয়েছিল। তিনি কোন সিপিজি সদস্যের মাধ্যমে টাকা দেয়ার প্রস্তাব নাকচ করেন। তবে ১ জুন থেকে সুন্দরবনে জেলেদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা থাকায় জেলেরা কিভাবে বনে ঢুকেছিল জানতে চাইলে তিনি নিরুত্তর থাকেন।
এবিষয়ে কৈখালী স্টেশন অফিসার টিপু মন্ডল জানান তাদেরকে গাছ উদ্ধারের কথা জানানো হয়েছিল। লোক পাওয়া না যাওয়ায় অজ্ঞাতদের সে মামলায় আসামী করা হয়েছে। তদন্ত টিমের বিষয়ে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নেয়ার এখতিয়ার রাখেন বলে তিনি মন্তব্য করেন।