বঙ্গবন্ধু কচি-কাঁচার মেলার কার্যক্রম ও শিশুদের খোঁজখবর নিতেন। তিনি শিশুদের ভালবাসতেন, বঙ্গবন্ধু জানতেন কচি-কাঁচার মেলা একটি অসম্প্রদায়িক, প্রগতিশীল শিশু সংগঠন। উনসত্তরের গণ আন্দোলন থেকে শুরু করে মুক্তিযুদ্ধ প্রতিটিক্ষেত্রে কচি-কাঁচার মেলার সদস্যদের সক্রিয় অংশগ্রহণ ছিল। মেলার সঙ্গে বঙ্গবন্ধু বিভিন্ন স্মৃতি শিশু রাসেল ও অন্যান্য শহীদদের স্মরণ করে বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় মেলার সভাপতি খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদ, সহ-সভাপতি কবি ও স্থপতি রবিউল হুসাইন, সহ-সভাপতি ড. রওশন আরা ফিরোজ এবং শিশুবক্তা ফাহরিন শাহান ছড়া। শিশু সভাপতি হিসেবে বক্তব্য রাখে মেলার ছোট্ট বোন নওমী হাসিন অরিন। অনুষ্ঠানের শুরুতেই বক্তব্য রাখেন মেলার সাধারণ সম্পাদক আলপনা চৌধুরী।
জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে ২৩ আগস্ট ২০১৯ শুক্রবার সকাল সাড়ে দশটায় ৩৭/এ সেগুনবাগিচাস্থ কচি-কাঁচা মিলনায়তনে বঙ্গবন্ধু ও শেখ রাসেল স্মরণে এক শোকানুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধুর কর্মময় জীবনের উপর কেন্দ্রীয় কচি-কাঁচার মেলার সুরবিতান, নৃত্যবিতান ও কথাবিতানের ভাইবোনেরা এক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশন করে।