মোঃ আকরাম হোসেন আশুলিয়া প্রতিনিধি :মোঃ দুল্লো শেখ নামের একজন ব্যাক্তি বয়স আনুমানিক ৫৫ বছর । দুই নারীকে (1) মোছাঃ নারগীছ আক্তার (2) মোছাঃ আফরোজা বেগম কে মাডারের উদ্দেশ্য বিষাক্ত পয়জন পারদ খাওয়ায়ে ঘাতক দুল্লো শেখ উদাহ হয়ে গেছেন বলে জানা যায়। ঘাতক দুল্লো শেখ কবিরপূর গ্রামের.এস পারকেল মুন্সিপাড়ার মরহুম মোঃ আব্দুলের এর ভাড়া বাড়িতে দির্ঘদিন জাবত পরিবারের দুই ছেলে (1) মোঃ সাজু (2) মোঃ শাহাদাৎ হোসেন কে নিয়ে ভাড়া থাকেন।মৃত মোঃআব্দুলের ভাড়া বাড়িতে পাশাপাশি ভাড়াটিয়া হিসাবে নারগীছ এবং আফরোজা গনে থাকেন। পাশান্ড দুল্লো শেখ ও তার পুত্ররা মিলে গত নভেম্বর মাসের ৮/১১/২০১৯ তারিখে ফুসলাইয়া ভিকটিম গনের সহ আরো দুইজন (1) মোছাঃ আমেনা খাতুন (2) মোছাঃ বিঁথী আক্তার কে মিষ্টির সাথে বিষাক্ত পয়জন পারদ মিসাইয়া খাওয়ায়। বিষাক্ত পারদ খেয়ে ঘটনা স্থলেই অসুস্থ হয়ে পড়েন নারগীছ আক্তার ও আফরোজা খাতুন । তাদের দুইজনের অসুস্থ কাতর আত্বচিৎকার দেখে আমেনা ও বিঁথী মিষ্টিতে পয়জন মনে করে মিষ্টি গুলো ভাঙতেই পয়জন পারদের সাদা আবারন দেখতে পেয়ে মিষ্টি খাওয়া থেকে বিরত থাকেন। এবং আশপাসের লোকজন ডেকে নিয়ে পয়জন পারদ খাওয়ানো হয়েছেন বলে চিৎকার করেন তাদের আত্বচিৎকারে ও দুইজনের অসুস্থ দেখে পাষান্ড দুল্লো শেখ ও তার দুইছেলে সাজু ও শাহাদাৎ কৌশলে পালিয়ে যায়। ভিকটিমদের আত্মীয়রা দ্রুত স্থানীয় চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে স্থানীয় চিকিৎসকের স্বরনাপর্ন হন । স্থানীয় চিকিৎসক বিষাক্ত পয়জন খাওয়ানো হয়েছেন বলে নিশ্চিত হয়ে অতিদ্রুত সরকারি মেডিকেল কলেজে চিকিৎসা নেওয়ার পরামর্শ দেন। আশুলিয়ার থানার চক্রবর্তী এলাকায় অবস্থিত বঙ্গবন্ধু ফজিলাতুন্নেছা মেমোরিয়াল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তাৎক্ষনিক রুগি নারগীছ আক্তার কে ভর্তি করা হয়। বিষাক্ত পয়জন খাওয়ানো হয়েছেন বলে মেডিকেল কলেজের কত্যব্যরত চিকিৎসক নিশ্চিত করেন।এমন ঘটনায় তাদের নিকটত্বম আত্বীয় স্বজনদের নিকট পরামর্শ করে ভিকটমের বোন সুমি আক্তার ও তার বোন জামাই মোঃ আব্দুর রাজ্জাক আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে আশুলিয়া থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শেখ মোঃ রেজাউল হক দিপু বরাবর ১৯/১১/২০১৯ মোছাঃ সুমি আক্তারের বোন জামাই মোঃ আব্দুর রাজ্জাককে বাদী করে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। ওসি রেজাউল হক দিপু মামলার আয়ু হিসাবে এস আই মোঃ রফিকের নিকট দায়িত্ব প্রেরন করেন এস আই মোঃরফিক উক্ত অভিযোগের পরিপেক্ষিতে তদন্ত পর্যবেক্ষন করার জন্য ঘটনা স্থল পরিদর্শন করেন। এবং তদন্ত পর্যবেক্ষন করে উক্ত অভিযোগের সত্যতা নিশ্চিত করেন। আশুলিয়া থানা প্রতিনিধি ও ঢাকা জেলার এক ডজ্জন সাংবাদিক গনেও উক্ত ঘটনা পরিদর্শন করেন। সাংবাদিক দের তথ্য সংগ্রহ কালে অভিযোগের সম্পূর্ণ সত্যতা প্রমান হয় এবং এলাকার শিশু থেকে বৃদ্ধারাও সাংবাদিকের ক্যামেরার সামনে সরাসরি সাক্ষাত কার দিয়ে বলেন যে এমন নৃশংস ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাই এবং অনতিবিলম্বে পাষান্ড দুল্লো শেখ ও তার দুই ছেলে কে অতিদ্রুত আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্ত মূলক সাস্তির দাবী করেন।এমন নৃশংস ঘটনায় কবীর পূর এস পারকেল মুন্সি পাড়া এলাকায় ব্যাপক খোভের সৃষ্টি হয়েছে বলে যানা যায়। এব্যাপারে আশুলিয়া থানার এস আই মোঃ রফিকের নিকট বর্তমান অভিযোগের বিবরন যানতে চাইলে তিনি বলেন আমরা আইনের উদ্ধে কেউ নই আসামিদের গ্রেপ্তারের জন্য অনতি বিলম্বে সকল ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে। তবে দুসকৃত কারী পাষান্ড দুল্লো শেখ পলাতাক থাকায় তাকে গ্রেফতার করা সম্ভব হচ্ছেনা। অসুস্থ রুগি নারগীছ আক্তারের শারীরিক অবস্থার উন্নতি না হয়ে বরং মিত্যুর দিকে ঢুলে পড়ায় তাকে বর্তমানে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে বলে যানা যায়। আসামী পক্ষের আত্মীয় সজন ও দুই ছেলে তাদের নামে অভিযোগ দেওয়ার কারনে বাদীপক্ষকে অভিযোগ তুলে নেওয়ার জন্য প্রতি নিয়ত দিয়ে যাচ্ছেন হুমকি। পাষান্ড দুল্লো শেখের দুই ছেলে বহাল তবিয়তে গার্মেন্টস চাকুরীতে থেকে ভিন্ন ভিন্ন কৌশল অবলম্বন করে দিয়ে যাচ্ছেন শুধু হুমকি। বাদী মোঃ আব্দুর রাজ্জাক কে বিভিন্ন ভয় ভীতি প্রদর্শন করে মামলা তুলে নিতে বলছেন।জানে মেরে দেবে এবং বিভিন্ন মিথ্যা বানোয়াট ভিত্যিহীন মামলায় জড়িয়ে দেওয়ার জন্য পায়তারা করছেন বলে জানা যায়।এলাকা বাসি এমন নৃশংস ঘটনার ব্যাপারে আসামীদের কে অতিদ্রুত আইনের আওতায় আনতে প্রশাসনের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেন।