মোঃ আকরাম হোসেন আশুলিয়া প্রতিনিধি:ডিসেম্বরের প্রথমেই স্বরন করলেন বিজয়ের মাস বাঙালি জাতীর স্বরনীয় দিন। একজন সাদামাঠা সচ্ছ ব্যাক্তিত্ব মোঃ বাবুল হোসেন। তিনি ছাত্র জীবনে সত্য কে বুকে লালন করে মিথ্যা কে পরাজিত করে বঙ্গবন্ধুর আদর্শে আদর্শিত হয়ে মানব সেবায় অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। তিনি হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি স্বাধীনতার মহান স্থপতি। জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আদর্শে গড়া বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের অঙ্গ সহযোগী সংগঠন জাতীয় শ্রমিক লীগের ঢাকা জেলার আশুলিয়া থানার দির্ঘদিন জাবত নেতাকর্মীদের সাথে মিলে মিসে দেশের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি সকল নেতাকর্মী ও আওয়ামী পরিবারের সাথে বাংলাদেশ স্বাধীনতার সপক্ষের পক্ষে মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে সু সম্পর্ক রেখে সকলের সাথে সুপরামর্শ করে বাংলাদেশর উন্নয়ন মূলক কাজে নিজেকে বিলিয়ে দিয়েছেন। তিনি বাংলাদেশর উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে সাভার আশুলিয়ার নৌকার মাঝি বাংলাদেশ সরকারের ত্রান ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রনালয়ের প্রতিমন্ত্রী ডাঃ এনামুর রহমান এনামের সাথেও সুসম্পর্ক রেখে ডিজিটাল বাংলার রুপকার বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নে শতস্পুত ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। মোঃবাবুল হোসেন বুঝিয়ে দিয়েছেন যে মানব সেবায় কোনো বড় পদের প্রয়োজন হয়না। তিনি মেধাবী ও দুস্ত ছাত্র ছাত্রীদের কে বই কিনে দিয়ে এবং সার্বিক ও আর্থিক ভাবে সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছেন। তিনি কন্যাদায় গ্রস্ত ব্যাক্তিদের কন্যা সম্প্রাদানের জন্য বিভিন্ন বিষয়ে সহযোগিতা করে যাচ্ছেন । তিনি প্রতিবন্ধীদের কে নানা ভাবে সহযোগিতা করে যাচ্ছেন। তিনি গৃহ নির্মানের জন্য গরীব অসহায় দুস্তদের মাঝে বিভিন্ন ভাবে সহযোগিতা করে যাচ্ছেন। তিনি দুস্ত ও অসুস্থ রুগিদের কে ঔষধ কেনা সহ বিভিন্ন ভাবে সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছেন। তিনি গরীব অসহায় সম্বলহীন মানুষের শীতকালীন শিতের কম্বল কিনে দিয়ে সহযোগিতা করে যাচ্ছেন। তিনি তার এলাকার ছোট বড় কলহ এলাকাতেই স্থানীয় চেয়ারম্যানের মাধ্যমে মিমাংসা করে চলেছেন। মোঃ বাবুলের হোসেনের নিকট নেই কোন ধনী গরীবের বৈষম্য তিনি ছুটে চলেছেন সকল মানুষের সমস্যার সমাধান করার লক্ষে। মসজিদ মাদ্রাসা ও ধর্মিও প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন ভাবে সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছেন । তিনি যুব সমাজ কে উদ্বুদ্ধ করতে তার এলাকা সহ আসেপাশের এলাকার খেলার মাঠের গুরুত্ব দিয়ে খেলার সামগ্রী কিনে দিয়ে গুড়িয়ে দিয়েছেন মাদকের আড্ডা। তিনি মানুষের ভালোবাসায় শিক্ত হয়ে সচ্ছ ভাবে ব্যবসায় মনোযোগ দিয়ে গড়ে তুলেছেন ছোট খাটো কর্মসংস্থান তার এই সাফল্যের পিছনে সর্বক্ষন সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছেন তারই সহপাঠী মোঃ শামীম হোসেন শামীম একই গ্রামে বসবাস করেন তারা দুজনেই। ছোটবেলা থেকে অন্যায়ের প্রতিবাদ কারী ও সত্য তথ্য তুলে ধরে একই সঙ্গে সোচ্চার কন্ঠে দালাল বাটপার জঙ্গি মাদক সেবী কুচক্রী মহলের প্রতি কঠোর ভূমিকা রেখেছেন। বর্তমানে তারা দুজনেই মিলিত ভাবে ইতি মধ্যে বারই পাড়া জুম্মাঘরের বিপরীতে কিছু ভূমী প্লট করে গড়ে তুলেছেন বিভিন্ন কর্ম সংস্থার কার্জ। শামাীম ও বাবুল উভয়ই লাখো শহীদর রক্তে অর্জিত লাল সবুজের পতাকার প্রতি সম্মান ও সোনার বাংলার উন্নয়নে বাঙালি জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। সেই সাথে ডিজিটাল বাংলার রুপকার বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে সবিনয়ে স্যালুট জানিয়ে ডিসেম্বর মাস বাঙালি জাতীর ঐতিহাসিক স্বরনীয় দিন স্বরন করে বিজয়ের উল্যাসে উল্যাসিত হয়ে এই স্বরনীয় মাসে নৌকার পালের মত পাল তুলেই চলেছেন সেই লক্ষ শহিদের তাজা রক্তে অর্জিত লাল সবুজের পতাকা। সাথে সাথে জনাব শামীম হোসেন বলেন স্বাধীনতা বিরুধীরা আমাদের সোনার বাংলার উন্নয়ন চায়না ওরা আমাদের আশুলিয়ার উন্নয়ন চায়না ওরা আমাদের শিমুলিয়া ইউনিয়নের উন্নয়ন চায়না। তাই সকলের নিকট আমাদের চাওয়া এই বিজয়ের মাসে প্রতিঙ্গা করুন বঙ্গবন্ধুর সেই কথা স্বরন করুন এবং আপনাদের হাতে যা কিছু আছে তাই নিয়ে ঝাপিয়ে পড়ে স্বাধীনতার বিরুধী অপশক্তির বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়ে ডিজিটাল বাংলার রুপকার বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে যুক্ত হয়ে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার সপ্ন পূরনে আসুন আমরা সকলেই একসাথে মিলিত হই। আমার ভাইয়ের তাজা রক্তে অর্জিত লাল সবুজের পতাকা তলে। তাই আবারো বলবো উন্নয়নের ধারা অব্যহাত রাখতে সংঘাত নয় সমাধান চাই সোনার বাংলা গড়তে চাই।।