কলকাতা হাইকোর্টে জোর ধাক্কা রাজ্যের। ভোট পরবর্তীতে হিঙ্সার জন্য হলফনামা দিতে বলল সরকারকে। আগামী, ২৬,শে, জুলাই এর মধ্যে ভোট পরবর্তীতে হিঙ্সার জন্য পশ্চিম বাংলা সরকার কে হলফনামা পেশ করতে নিদের্শ দিয়েছেন কলকাতা হাইকোর্টের বৃহত্তম ডিভিশন বেঞ্চ। আজ কলকাতা হাইকোর্টের বৃহত্তম ডিভিশন বেঞ্চ এ ভারতের জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের পক্ষ থেকে যে হলফনামা পেশ করা হয়, তার কপি পশ্চিম বাংলা সরকার এর এডভোকেট জেনারেল শ্রী কিশোর দত্ত কে দেওয়ার জন্য বলা হয়। এবং ভোট পরবর্তীতে হিঙ্সার জন্য যে বি জে পি কর্মী শ্রী অভিজিৎ সরকার মারা যায় তার ডিভিডি কপি দেবার জন্য রাজ্যে সরকার পক্ষ থেকে চাওয়া হয়। সেই সঙ্গে ভারতের জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের পক্ষ থেকে শ্রী এস কে দস্তর জানিয়েছেন যে ভোট পরবর্তীতে হিঙ্সার জন্য রাজ্যে সরকার কর্তৃক বহু ক্ষেত্রে প্রশাসন দায়ী। কারণ বহু যায়গায় সাধারণ অত্যাচারিত মানুষের অভিযোগ শোনা হয়নি। এবং অনেক ক্ষেত্রে অভিযোগ কারীকে হয়রানি করা হয়েছে। বহু যায়গায় সাধারণ মানুষের উপর জুলুম ও মহিলাদের উপর পাশবিক অত্যাচার এর ঘটনা ঘটে। এবং বহু মানুষ ঘরবাড়ি ছাড়া হয়। বহু শিশুদের উপর নিপিড়োন হয়। যায় পরিপ্রেক্ষিতে বহু অভিযোগ জমা পড়ে কলকাতা হাইকোর্টে। এবং ঐ সব ঘটনার তদন্ত ভার দেওয়া হয় ভারতের জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের এবং ভারতের জাতীয় মহিলা কমিশনের এবং ভারতের জাতীয় শিশু সুরক্ষা কমিশনের এবং ভারতের জাতীয় লিগ্যাল সার্ভিস কমিশন। তাদের তদন্ত উঠে এসেছে পশ্চিম বাংলায় আইনের শাসন এর পরিবর্তে শাসকদের আইন চলছে বলে উল্লেখ করেন। যায় পরিপ্রেক্ষিতে রিপোর্ট দেখে ভারতের জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের বিরুদ্ধে সবর হন পশ্চিম বাংলা সরকার আইনজীবী শ্রী অভিষেক মনু সিঙ্ঘল। তবে কলকাতা হাইকোর্টে রিট আবেদন পরিপ্রেক্ষিতে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের যে রিপোর্ট জমা পড়েছে সেখানে পশ্চিম বাংলা সরকার এর বিরুদ্ধে এবং পশ্চিম বাংলার শাসক তৃনমূল দলের বিপক্ষে বহু অভিযোগ জমা পড়েছে। যা ভারতের জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের পঞ্চাশ পাতার খাম বন্ধ করা রিপোর্ট ধরা পড়েছে। সেই রিপোর্ট ভারতের সর্বোচ্চ সুপ্রিম কোর্টে জমা পড়েছে। আগামী, ২৬,শে, জুলাই শুনানি শুরু হবে।। ভারত থেকে নিউজ দাতা মনোয়ার। ইমাম।