পশ্চিম বাংলায় ভোট পরবর্তীতে হিঙসার ঘটনায় সিটের তদন্ত তদন্তের গড়িমসিতে নিতে কড়া পদক্ষেপ কলকাতা হাইকোর্ট।। পশ্চিম বাংলায় ভোট পরবর্তীতে ব্যাপক রাজনৈতিক মারপিট ও খুন এবং বাড়ি ঘর লুটপাট ও মারধর এবং বাড়ির মহিলাদের উপর পাশবিক অত্যাচার ও ধর্ষণ এর মতো ঘটনা ঘটেছিল শাসকদের নেতা ও কর্মীদের দ্বারা। এই ঘটনায় বহু বিরোধী দলের নেতা ও কর্মীরা ঘরছাড়াএবংনারী হয়। তাদের কে বাড়িতে ফিরিয়ে দেবার জন্য প্রশাসন কে বলে বহু যায়গায় কাজ হয়নি। বহু ক্ষেত্রে অভিযোগ নেয়নি অভিযোগ কারির থানাতে। উল্টে তাদেরকে হয়রানি করা হয়েছে। এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে বিরোধী দলের নেতা ও কর্মীরা জনস্বার্থ মামলা দায়ের করেন মহামান্য কলকাতা হাইকোর্টে প্রায় ১২০০,শত, অভিযোগ আনা হয় । তার মধ্যে, ৩৭৬,টি, অভিযোগ গুরুতর। এর মধ্যে তিনটি বিজেপি কর্মীর মৃত্যু রাজনৈতিক ভাবে তার উপর কিছু মহিলাদের উপর পাশবিক অত্যাচার ঘটনা আছে। সব নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা চলে সরকার পক্ষের আইনজীবী শ্রী অভিষেক মনু সিঙভী ও রাজ্যে সরকারের আইনজীবী শ্রী কিশোর দত্ত সহ আরো অনেক আইনজীবী যোগ দেন। সরকারের বিরুদ্ধে আইনজীবী শ্রী রবীন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় লড়াই করে। দুই পক্ষের সব বক্তব্য শোনার পর কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি শ্রী রাজেশ বিন্দালের নেতৃত্বে পাচ সদস্যর ডিভিশন বেঞ্চ রায় দেন যে সমস্ত ঘটনার পুরো তদন্ত করবে সি বি আই এবং তাদের তদন্তের সাহায্য করবে প্রশাসন। এবং অল্প গুরুত্বপূর্ণ কেসের অভিযোগের তদন্ত করবে কলকাতা হাইকোর্টের অবসরপ্রাপ্ত কোন বিচাপতির নেতৃত্বে গঠিত তদন্ত কমিটি। সেই কমিটিতে থাকবেন কলকাতার পুলিশ কমিশনার শ্রী সোমেন মিত্র আই পি এস সহ আরো তিন জন আই পি এস। এই কেসের তদন্ত ইতিমধ্যেই শুরু করে দিয়েছে সি বি আই এবং তদন্ত করতে গিয়ে দোষীসাব্যস্ত তিন জন কে গ্রেফতার করে। সিবিআই ইতিমধ্যেই বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে পড়েছে তাদের হাতে সে সব কেসের ফাইল জমা পড়েছে। উত্তর বঙ্গ ও মেদিনীপুর ও দুই চব্বিশ পরগনা জেলা এবং নদীয়া ও হুগলি জেলার বিভিন্ন স্থানে। কিন্তু কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতির নির্দেশ মতো সিট তদন্ত করতে গড়িমসি করার জন্য তাদের উপর ক্ষুব্ধ হয়ে অন্য কাউকে তদন্তের ভার দেবার জন্য চিন্তা শুরু করে দিয়েছে। তবে বিশেষ সূত্র খবর সিট সিবিআই এর মতো তারা তদন্তের জন্য কিছু সময় নিয়ে নামতে চলেছে তদন্তের কাজে।। কলকাতা থেকে নিউজ দাতা মনোয়ার ইমাম।।