ভারতের সাথে বন্ধুত্ব গাড় হয়, ১৯৭১,সালে, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর সময়।। তখন অবিভক্ত পাকিস্তান। ভারতের পশ্চিমে পাকিস্তান ও ভারতের পূর্বে দিকে পূর্ব পাকিস্তান। মাঝে ভারত, এবং ভারতের উত্তর দিকে রয়েছে ভারতের শত্রু দেশ চিন। এই মত অবস্থায় পাকিস্তানের সামরিক বাহিনীর মদদদাতা আমেরিকা ও চিন এবং ভারতের সাথে অবিভক্ত সোভিয়েত ইউনিয়নের সাথে সবে সম্পর্ক গঠিত হয়েছে। এবং ভারতের সাথে অনাক্রমন চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে। ঠিক সেই সময় পাকিস্তানের সামরিক সরকারের বিরুদ্ধে লড়াই এর ডাক দিয়েছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। ভারতের বন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সাহায্য করতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী এগিয়ে এসেছে। তার কাছে সাহায্য করতে সাহায্য করেন ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ী ও পশ্চিম বাংলার সাবেক মুখ্যমন্ত্রী সিদ্ধার্থ শঙ্কর রায় ও তখন কার পশ্চিম বাংলার বিরোধী দলের নেতা ও সাবেক মুখ্যমন্ত্রী জোতি বসু। দীর্ঘ আটমাস যুদ্ধ হয় বাংলাদেশের বীরমুক্তিযোদ্ধের সাথে পাকিস্তানের সামরিক বাহিনীর সদস্যদের। তখন বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সিপাইদের সাহায্য করতে এগিয়ে আসেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী। তিনি ভারতের পক্ষ থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের বীরমুক্তিযোদ্ধের সামাজিক ও কূটনৈতিক এবং অর্থনৈতিক ও সামরিক বাহিনী পাঠিয়ে সাহায্য করেন। ঠিক সেই সময় ভারতের ও বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রেট্রোল জাত কোম্পানি ভারতের সামরিক বাহিনীর ও বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের তেল ও প্রেট্রোল জাত দ্রব্য দিতে চায় নি তার সত্ত্বেও সেই দিন ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সব ধরনের সাহায্য করেছিল। তার পর বাংলাদেশ স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে গঠিত হয়ে গেছে ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী ও বাংলাদেশের প্রসিডেন্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সাবেক দুই জন মিলে প্রেট্রোল জাত দ্রব্য ও তেল কে রাস্ট্রীয় করন করে দেন। সেই দিন টি সৃতি হিসেবে আজ তার ছবি প্রদশর্ন করা হয় ভারতের পার্লামেন্ট সেমিনার কক্ষে।।