আমরা যে লেখাটি লিখতে চাচ্ছি, তা একজন কবির একটি গ্রন্থ পাঠ পরবর্তী আলোচনা। সেই গ্রন্থে প্রবেশের আগে আমরা আধুনিক/অনাধুনিক নিয়ে কথা বলতে চাইছি। রবীন্দ্রনাথঠাকুর আধুনিক কবি ছিলেন নাকি ছিলেন না,
মিলা আজ এসেছে একার বাসায়। একার এত্তো আনন্দ লাগছে, মনে হচ্ছে এই পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী মেয়ে সে!!! মিলা কে জড়িয়ে ধরে একা বললো: এতো দিন পর এলি? ভাইয়া কোথায়? মিলা
খানবাহাদুর আহ্ছানউল্লা বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের অনিন্দ্য প্রকাশ নিয়ে ভাবতেন। বঙ্গীয় রেনেসাঁর তীর্থভূমি কলকাতায় ১৯১১ সালে মখদুমী লাইব্রেরী নামে প্রকাশনা সংস্থা গড়ে তোলেন। বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের সংগঠক হিসেবেও তিনি
সম্প্রতি বেশ কয়েকটি মহামারি জনস্বাস্থ্যকে বিপন্ন করে তুলেছে এবং এমনকি বিশ্বের সবচেয়ে উন্নত স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থাকেও চ্যালেঞ্জ জানিয়েছে।ইবোলা ও নিপাহ, সার্স, মার্স ও কোভিড-১৯ এর মতো সংক্রামক রোগের প্রাদুর্ভাবগুলি অপ্রত্যাশিতভাবে প্রায়ই জনস্বাস্থ্যের হুমকির মধ্যদিয়ে মানুষের দুর্বল স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনার
হিরণ্যাক্ষ সোম৷ শখের গোয়েন্দা৷ ছিলাম৷ এখন আর নেই৷ ‘শখের’ বললাম বটে, কিন্তু বর্তমানের আর্থিক স্বাচ্ছন্দ্য তখন ছিল না৷ ও পথ ধরেছিলাম পেটের দায়ে, গত্যন্তর না পেয়ে৷ প্রাইভেটে পড়াতাম সোমেনকে, ওর
কবি, সাংবাদিক ও কলামিস্ট অচিন্ত্য চয়নের জন্মদিন আজ। সম্ভাবনাময় এই তরুণ ১৯৮৬ সালের ৬ আগস্ট বগুড়া জেলার ধুনট থানার বিশ্বহরিগাছা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। উত্তরবঙ্গের শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপিঠ সরকারী আজিজুল হক বিশ্ববিদ্যালয়