কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলায় আলাদা দুটি বন্দুকযুদ্ধের ঘটনায় ৪ জন নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধের ঘটনায় তিন ‘ডাকাত’ নিহত হয়েছেন। এ ছাড়া মাদক কারবারিদের দুই পক্ষের মধ্যে গুলাগুলিতে একজন মারা গেছেন। বন্দুকযুদ্ধের পর সাতটি অস্ত্র, পাঁচটি কিরিচ ও ২৫ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করার কথা জানিয়েছে পুলিশ।
শনিবার (৩ আগস্ট) ভোরে উপজেলার নুরুল্লার ঘোনা নামক পাহাড়ি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। টেকনাফ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রদীপ কুমার দাশ গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, ডাকাতির প্রস্তুতি নেওয়ার খবর পেয়ে ভোরে অভিযান চালাতে যায় পুলিশ। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে দেখামাত্র ডাকাতরা গুলি করতে থাকে। আত্মরক্ষার্থে পুলিশও পাল্টা গুলি চালায়। পরে ঘটনাস্থল থেকে অস্ত্র-গুলিসহ তিন ডাকাতের লাশ উদ্ধার করা হয়।
নিহতরা হলেন- রোহিঙ্গা ডাকাত সর্দার আব্দুল হাকিমের সহযোগী জুনায়েদ ডাকাত, আয়ুব ডাকাত এবং মেহেদী ডাকাত। এছাড়া নিহত মাদক কারবারির নাম ইমরান মোল্লা। তিনি মাদারীপুরের কালকিনি এলাকার জহিরুল ইসলামের ছেলে।
এছাড়া উপজেলার দরগাপাড়া নামক স্থানে নিজেদের মধ্যে বন্দুকযুদ্ধের ঘটনায় নিহত হয়েছেন ইমরান মোল্লা নামে একজন। তিনি মাদক কারবারি বলে দাবি করছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী