ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নবীনগর উপজেলার শ্রীঘর বগাহানী)গ্রামের বাসিন্দা কাজী জসিমউদদীন অভিযোগ করেন আমি গাজীপুরে বি,আর,টিতে ড্রাইভিং প্রশিক্ষনে থাকাকালীন প্রতিহিংসার কারণে একটি মিথ্যা মামলায় আমকে অভিযুক্ত করা হয়। শ্রীঘর গ্রামের বাসিন্দা জনাব শাজাহান সিরাজির সাথে আমার একটি পারিবারিক ধন্দের কারনে সে গত অক্টোবর ২০১৮ ইং তারিখে ততকালীন সলিমগন্জ ফাড়ির এস,আই কে দিয়ে আমাকে একটি গায়েবি মামলায় আসামী করে দেয় কারণ সে বি,এন,পির নেতা হলে বিগত ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে নৌকার টিকেট নিয়ে নির্বাচন করে আমি তাকে সমর্থন না করায় আমাকে মামলায় অভিযুক্ত করা হয়। আমি এই বিষয়ে শ্যামগ্রাম ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম ও উপজেলা আওয়ামীলীগের সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হালিম এবং ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সহ সাধারণ সম্পাদক মোর্শেদ আলমকে জানালে তাহারা এর নিন্দা প্রকাশ করে এবং তাহারা পরবর্তীতে বিষয়টি দেখবেন বলে আমাকে আশ্বাস প্রধান করেন। কিন্তুু আমি বি,আরটিতে প্রশিক্ষণ সম্পুর্ন করে সৌদি আরব চলে আসি আমার সাথে যাহাদেরকে আসমি করা হয়ে ছিলো তাহারা মামলাটি থেকে তাদের নাম বাদ করে চলে আসে। কিন্তুু কোন তদন্ত গ্রেফতারী পরোয়ানা ছাড়া গত কাল শুক্রবার জুম্মা নামাজ চলাকালীন সময়ে পুরুষ শুন্য আমার বাড়িতে মহিলাদের সামনে নবীনগর থানা পুলিশের এ,এস,আই তাহের আমার বাড়ির মালামাল ক্রোকের জন্য বেড় করে ফেলে। পরবর্তীতে আমাদের ওয়ার্ড মেম্বার ধন মিয়া সাহেব আলোচনা সাপেক্ষে আপাতত মালামাল ক্রোক বন্ধ করেন। ঘটনার সততা স্বীকার করে শ্যামগ্রাম ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম বলেন আমাকে কাজী জসিম বিষয়টি অবগত করে ছিলো এবং আব্দুল হালিম সাহেব এই ব্যাপারে শ্যামগ্রাম ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক নাজিম উদ্দীন ধনু মেম্বারের সাথে কথাও বলে ছিলেন জসিম বিদেশে অবস্থান করাতে বিষয়টি শেষ করা যায়নি।