৩ নভেম্বর, ১৯১২ সাল… নারায়ণগঞ্জ স্টিমার ঘাট সেদিন লোকে লোকারণ্য। বছর বাইশের এক তরুণী বিয়ের পর প্রথম শ্বশুরবাড়ি যাচ্ছে । কিন্তু এতে দেখার কি আছে ? কারণটা হলো পাত্রটি
✍️নলতা হাইস্কুলের লেখক সাহিত্যিক ✍️ সমাপনী পর্ব 🌀 শতবর্ষী নলতা হাইস্কুলের লেখক- সাহিত্যিকদের প্রকৃত তালিকা এবং তাদের সাহিত্যকর্ম সম্পর্কে আমার খুব কম ধারণাই আছে। উল্লিখিত ১২ জনের বাইরেও অসংখ্য লেখক-
অদ্ভূত ধরনের চাল, রান্না করতে প্রয়োজন নেই কোন জ্বালানির। কুসুম বা গরম জলে ১০ থেকে ১৫ মিনিট ভিজিয়ে নিলে বা ঠাণ্ডা জলে ৩০ মিনিট ভেজালে এই চাল ভাত হয়ে খাওয়ার
‘মা’ একটি অমূল্য রতন। এই জিনিস কোন কিছুর সাথে বিনিময় করা সম্ভব নয়। মায়ের বিকল্প ‘মা’।বাস্তব জীবনে মা আমাদের প্রতি যে ত্যাগ স্বীকার করেন, তা অন্য কেউ করতে পারেনা। মা”
একদিন এক প্রৌঢ় ভদ্রলোক পার্কের মাঝ দিয়ে হেঁটে যাওয়ার সময় অনুমান বছর ছয়েক বয়সি একটা মেয়েকে পার্কের কাঁদতে দেখে তার দিকে এগিয়ে গেলেন। মেয়েটি তার প্রিয় পুতুলটা পার্কে খেলার সময়
⚫ এক সময় মাটির ঘরে বিছানা পেতে একান্নবর্তী পরিবারের সবাই একসাথে থেকেছি, পাশাপাশি ঘুমিয়েছি। তখন ঘুমাবার জায়গার অসঙ্কুলান হয়নি। মাটির ঘরে তখন নিরাপত্তার জন্য তালা ঝুলানো লাগেনি। এখন আলিশান বাড়ী!